পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পঞ্চগড়ে পুলিশ-বিএনপি ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ায় এক বিএনপি নেতা নিহত হয়েছেন। নিহত আব্দুর রশিদ আরেফিন (৫১) ময়দানদিঘী ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। এ সময় ১০ পুলিশ সদস্যসহ কমপক্ষে ৫০ জন আহত হন। গতকাল শনিবার বিকালে জেলা বিএনপি কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় পুলিশ কমপক্ষে ৫০ রাউন্ড টিয়ারসেল নিক্ষেপ করে। তবে পুলিশ গুলি করার কথা অস্বীকার করেছেন। নিহত বিএনপি নেতা আব্দুর রশিদ আরেফিনের বাড়ি পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার পাথরাজ এলাকায়।
কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে বিএনপি নেতাকর্মীরা গণমিছিল বের করলে পুলিশ বাঁধা দেয়। এক পর্যায়ে দলীয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশ ও বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া শুরু হয়। পুলিশ বিএনপি নেতাকর্মীদের লক্ষ্য করে শতাধিক রাবার বুলেট ও টিয়ারশেল নিক্ষেপ করে। বিএনপি নেতাকর্মীরাও ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে।
জেলা বিএনপির যুগ্ম-আহবায়ক অ্যাড. মির্জা নাজমুল ইসলাম কাজল জানান, আমাদের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে পুলিশ বাঁধা দিয়ে পরিস্থিতি ঘোলাটে করেছে। পুলিশের রাবার বুলেট নিক্ষেপ এবং লাঠিচার্জে আমাদের অর্ধশত নেতাকর্মী আহত হয়েছেন।
পঞ্চগড় সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডা.তৌফিক আহম্মেদ একজন মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, কীভাবে মারা গেছে তা এখনো নিশ্চিত করে বলা যায় না। তবে ময়নাতদন্তের পর জানা যাবে।
পুলিশ সুপার এস এম সিরাজুল হুদা জানান, আব্দুর রশিদ নামে এক ব্যক্তি মারা যাওয়া বিষয়ের সাথে আজকের কোনো সম্পর্ক নাই। আমরা কোনো গুলি করিনি। তাই গুলিতে মারা যাওয়ার প্রশ্নই উঠে না। আমরা বলেছি শান্তিপূর্ণভাবে মিছিল করতে কিন্তু তারা লাঠি-সোটা, ইট-পাটকেল নিয়ে এসেছে এবং আমাদের ওপর ইট-পাটকেল ছুেড়ছে। তাদের ছত্রভঙ্গ করতে রাবার বুলেট, টিয়ারসেল ছুেড়ছি। এখনও কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।