পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নওগাঁ জেলার মান্দায় স্ত্রীর পরকীয়া প্রেমিকদের হাতে খুন হয় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী মনসুর। এ হত্যাকান্ডে প্রধান অভিযুক্ত জাহাঙ্গীর আলম (২৯)কে বুধবার রাতে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজার র্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে র্যাব-৩ অধিনায়ক লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, হত্যাকান্ডের শিকার মনসুর রহমান নওগাঁ জেলার মান্দা এলাকার বাসিন্দা এবং গ্রেপ্তার জাহাঙ্গীর তার পাশের গ্রামের বাসিন্দা। মনসুর তার এলাকার বিভিন্ন দোকানে চানাচুর বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করতেন। মনসুর দুটি বিয়ে করেছেন। দুই স্ত্রীসহ নিজ বাড়িতে বসবাস করতেন। মনসুরের প্রথম স্ত্রী হাসিনার সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় মেঘনা নামে আরেক নারীকে দ্বিতীয় বিয়ে করেন তিনি। প্রথম স্ত্রী হাসিনার সঙ্গে জাহাঙ্গীর নামে পাশের দুই যুবকের সঙ্গে অনৈকি সম্পর্ক ছিলো।
ঘটনার দিন গত ১৫ নভেম্বর ন্ধ্যায় নিজ বাড়িতে হাসিনা এবং জাহাঙ্গীরকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখতে পায় মনসুর। এ নিয়ে জাহাঙ্গীরের সঙ্গে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে তাদের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। পরে মীমাংসার কথা বলে মনসুরকে বাড়ির পাশের একটি বাগানে নিয়ে যায়। সেখানে মনসুরকে পিটিয়ে হত্যার পর মাফলার দিয়ে গাছের সঙ্গে ফাঁস লাগিয়ে রাখে। এ ঘটনার মূল পরিকল্পনা করেছিলো হাসিনার অপর প্রেমিক জাহাঙ্গীর। এই জাহাঙ্গীর অপর জাহাঙ্গীরকে ফাঁসাতে এ পরিকল্পনা করে। ঘটনার পর পরিকল্পনাকারি জাহাঙ্গীর ঢাকার সাভারে চলে আসে।
হেমায়েতপুর এলাকায় একটি বাসা ভাড়া নিয়ে আত্মগোপনে থাকতে শুরু করে। পরবর্তীতে সে হেমায়েতপুর এলাকায় গার্মেন্টস শ্রমিকের কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করছিল। র্যাব সেখান থেকে তাকে গ্রেফতার করে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।