পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ন্যাশনাল ব্যাংকের পরিচালক রন হক সিকদার এবং তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ওঠা অর্থ পাচারের অভিযোগ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আগামি ১৫ জানুয়ারির মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।
রিটের শুনানি শেষে গতকাল মঙ্গলবার বিচারপতি মো: নজরুল ইসলাম তালুকদার এবং বিচারপতি খিজির হায়াতের ডিভিশন বেঞ্চ এ নির্দেশ দেন। বাংলাদেশ ব্যাংক, বিএফআইইউ, সিআইডি ও দুদককে নির্দেশ প্রতিপালন করতে বলা হয়েছে। হাইকোর্ট আদেশের পাশাপাশি রুলও জারি করেছেন।
রিটের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র অ্যাডভোকেট মনসুরুল হক চৌধুরী। দুদকের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান। সরকারপক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিনউদ্দিন মানিক। এর আগে রন হক সিকদার ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে অর্থপাচারের অভিযোগ তদন্তের নির্দেশনা চেয়ে রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট চৌধুরী হাসান মুহামম্মদ আব্দুল্লাহ।
প্রসঙ্গত: ইন্টারন্যাশনাল ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ন্যাশনাল ব্যাংকের পরিচালক রন হক সিকদার, রিক হক সিকদার, দিপু হক সিকদার, মমতাজুল হক ও লিসা ফাতেমা হকের বিরুদ্ধে ১১৭ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ রয়েছে। ন্যাশনাল ব্যাংকের ইস্যুকৃত আন্তর্জাতিক কার্ডের মাধ্যমে ২০১৭ থেকে ২০২১ সাল সময়ে অনুমোদিত সীমার অতিরিক্ত ওই পরিমাণ অর্থ বিদেশে খরচ করা হয়েছে। অনুমোদিত সীমার বাইরে বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করলে আইন অনুযায়ী তা পাচার। এ অনিয়মের বিরুদ্ধে প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে ব্যাংকটির পুরো কার্ড সেবা বন্ধের উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ন্যাশনাল ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম জয়নুল হক সিকদারের দুই ছেলে এবং ব্যাংকটির পরিচালক রন হক ও রিক হক সিকদারের বৈদেশিক মুদ্রার অ্যাকাউন্ট ইতিমধ্যেই বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।