পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ব্রিটেন জুড়ে তুষারপাত এবং শূন্যের নীচে তাপমাত্রা নেমে যাওয়ায় রোববার ইপেক্স স্পট এক্সচেঞ্জে যুক্তরাজ্যের বিদ্যুতের দাম সর্বকালের সর্বোচ্চ ৬৭৫ পাউন্ড প্রতি মেগাওয়াট ঘণ্টায় পৌঁছেছে। বিকাল ৫টা থেকে ৬টা পর্যন্ত পিক আওয়ারে বিদ্যুতের খরচ মেগাওয়াট-ঘণ্টায় রেকর্ড ২ হাজার ৫৮৬ পাউন্ড বেড়েছে।
পাইকারি বিদ্যুতের দাম এমন এক সময়ে রকেটের গতিতে বাড়ছে যখন বাতাসের কম গতি নবায়নযোগ্য শক্তি থেকে উৎপন্ন বিদ্যুতের পরিমাণ কমিয়ে দিচ্ছে। যদিও বেশিরভাগ বাড়িগুলি ঘর গরম করার জন্য গ্যাস ব্যবহার করে, তবে ঠান্ডা আবহাওয়াও কারণে বেশিরভাগই লোকই এখন ঘরেই থাকছেন। ফলে টিভি দেখার ও লাইট জ্বালিয়ে রাখার কারণে বিদ্যুতের চাহিদা বাড়ছে। হিটিং সিস্টেমগুলিও বিদ্যুৎ ব্যবহার করে।
ন্যাশনাল গ্রিডের তথ্য থেকে জানা যায় যে, রোববার বিকাল ৫টায় বিদ্যুতের ব্যবহার প্রায় ৪৬,৭০০ মেগাওয়াটে শীর্ষে পৌঁছেছে, যা শনিবারের সর্বোচ্চ (৪৩,০০০ এর নিচে) ব্যবহারকেও ছাড়িয়ে গেছে। চাহিদা যখন তুঙ্গে, আবহাওয়া পরিস্থিতির কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদন কমে গেছে। গত বছরের ২৮.৫ শতাংশের তুলনায় রোববার ব্রিটেনের প্রায় ৫ শতাংশ বিদ্যুৎ বায়ু চালিত টারবাইন দ্বারা উৎপন্ন হয়েছে। সিস্টেমকে এগিয়ে নিতে এবং চাহিদা মেটাতে গ্যাস ব্যবহার করা হচ্ছে। রেকর্ড দাম ব্রিটেনের সরবরাহকারীরা জেনারেটর থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য যে পরিমাণ অর্থ প্রদান করছে তা প্রতিফলিত করে। বাজারে আরও জেনারেটর আকৃষ্ট করতে এবং চাহিদার পূর্বাভাস মেটানোর জন্য পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ উপলব্ধ রয়েছে তা নিশ্চিত করার জন্য উচ্চ মূল্য প্রদান করা হয়। সোমবার সন্ধ্যা থেকে সঙ্কট কমতে শুরু করবে বলে আশা করা হচ্ছে কারণ বাতাস বাড়বে।
ন্যাশনাল গ্রিড গত সপ্তাহে সতর্ক করেছিল যে, আবহাওয়া বাতাস এবং সৌর থেকে উৎপন্ন বিদ্যুতের পরিমাণ হ্রাস করার কারণে বিদ্যুতের সরবরাহ কঠোর হবে। তাপমাত্রা, বাতাসের গতি এবং যুক্তরাজ্য ইউরোপ থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করতে পারে তা এই শীতে সঙ্কট মোকাবেলার মূর বিসয়। ব্রিটেন ব্ল্যাকআউট এড়াবে বলে আশা করা হচ্ছে কিন্তু ইডিএফ-এর পারমাণবিক বহরে রক্ষণাবেক্ষণের কারণে ফ্রান্সের কাছ থেকে সরবরাহ কমানোর সাথে লড়াই করতে হতে পারে। ন্যাশনাল গ্রিডের প্রধান জন পেটিগ্রু ‘জানুয়ারি এবং ফেব্রুয়ারির সবচেয়ে গভীরতম অন্ধকার সন্ধ্যায়’ ব্ল্যাকআউট হওয়ার ঝুঁকি সম্পর্কে সতর্ক করেছেন। সূত্র : দ্য টেলিগ্রাফ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।