পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
বান্দরবান জেলা সংবাদদাতা : শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, বন ভূমি এবং জনস্বাস্থ্য ও পরিবেশ ক্ষতি হয় এমন এলাকার অন্তত ২শ মিটারের মধ্যে করাত কল স্থাপনে সরকারি নিষেধাজ্ঞা থাকলেও নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বাইশারীতে তা মানা হচ্ছেনা। বিভিন্ন বসতি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও বনায়নের নিকটেই গড়ে উঠেছে লাইসেন্সবিহীন চারটি করাত কল।
পার্শ্ববর্তী রামু উপজেলার গর্জনিয়ায় স্থিত সামাজিক ও সংরিক্ষত বনায়ণ এবং বাইশারী ইউনিয়নের বিভিন্ন বনায়ণ থেকে চোরাই পথে আনা বিভিন্ন বয়সের গাছ অবাধে চেড়াই ও বিক্রি করা হচ্ছে। ফলে হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে প্রাকৃতিক পরিবেশ। সরকার রাজস্ব বৃদ্বির জন্য বিভিন্ন দিকে নানা মুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করলেও করাতকলের উপর আরোপিত নীতিমালা সঠিক ভাবে প্রয়োগ না করার কারণে এক দিকে বঞ্চিত হচ্ছে রাজস্ব থেকে আর অন্য দিকে করাতকল মালিকরা যে কোনো বয়সের গাছ কেটে বন উজাড় করছে।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, বাইশারী সদরের খুব নিকটেই চারটি করাত কল গড়ে তোলা হয়েছে। এসব করাত কলের মালিকরা হচ্ছেন ঈদগাও এলাকার জনৈক নাছির উদ্দিন কোং, মধ্যম বাইশারী এলাকার ফারুক আহমদ, ধাবনখালী পাড়ার উছাথোয়াই চাক ও ধুংচাই মার্মা। প্রতিটি করাত কলে বিপুল সংখ্যক কাঠ মজুদ রয়েছে। সরকারি নিয়মে সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত করাত কল চালানোর নিয়ম থাকলেও অবৈধ করাতকলের মালিকরা তা মানছেনা। রাতদিন চলছে কাঠ চিরাই। চোরাকারবারীরা বনায়ণ এলাকা থেকে চুরি করা গাছ নিরাপদ স্থান হিসেবে এসব করাত কল ব্যবহার করছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।