পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘উন্নয়নের ভ্যাট নীতি, ভ্যাট দিয়ে গড়ব জাতি’ এই শ্লোগানকে সামনে রেখে এবার ঢাকাসহ সকল বিভাগীয় শহর ও কমিশনারেট কার্যালয়ে উদযাপন করা হবে জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ। ১০ ডিসেম্বর ভ্যাট দিবস এবং ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বর ভ্যাট সপ্তাহ উদযাপনের লক্ষ্যে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় রাজস্ব ভবন সভাকক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম ভ্যাট দিবসের কর্মসূচি তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, এবারের ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহে করদাতাদের মধ্যে ভ্যাট সচেতনতা বৃদ্ধির বিষয়ে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। পণ্য বা সেবার ক্রেতা ও ভোক্তা চালান সংগ্রহ এবং করদাতাদের কর প্রদানে উদ্বুদ্ধ করা ও কর্মকর্তাদের মান বাড়ানোর প্রতি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
রহমাতুল মুনিম বলেন, জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ পালন উপলক্ষে মাঠ পর্যায়ে করদাতাদের নিবন্ধন, রিটার্ন, ই-পেমেন্ট, ক্রয়-বিক্রয়ের হিসাব সংরক্ষণ, চালানপত্র ইস্যু, ইএফডি মেশিন ব্যবহার ইত্যাদি ক্ষেত্রে সরাসরি সার্কেল, বিভাগ ও কমিশনারেট হতে বিশেষ সেবা প্রদান করা হবে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান, জনস্বার্থে কর অব্যহতি দেয়া হয়। তবে এই কর অব্যহতি যেন যৌক্তিক পর্যায়ে থাকে সেই চেষ্টা করা হবে।
ভ্যাট সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ প্রচার কার্যক্রমের অংশ হিসেবে দেশের সব মোবাইল কোম্পানির মাধ্যমে গ্রাহকদের ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত এসএমএসের মাধ্যমে অবহিত করা হবে। রেডিও, টেলিভিশন, প্রিন্ট ও অনলাইন গণমাধ্যমে ব্যাপক প্রচারের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। স্টিকার ও লিফলেট বিতরণ করা হচ্ছে।
এছাড়া, ১০ ডিসেম্বর শনিবার হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে জাতীয় পর্যায়ে সর্বোচ্চ ভ্যাট প্রদানকারী নয়টি প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা প্রদান করা হবে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, বিশেষ অতিথি হিসেবে এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন উপস্থিত থাকবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
এছাড়া জেলা পর্যায়ে সংশ্লিষ্ট কমিশনারেট কর্তৃক উৎপাদন, সেবা ও ব্যবসায়ী পর্যায়ে তিনটি প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা প্রদান করা হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।