পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আগামী ১০ ডিসেম্বর বিএনপির গণসমাবেশের স্থান নিয়ে যে সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে তা সমাধান হয়ে যাবে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত প্রণয় কুমার ভার্মার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন।
ভারতের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাতের বিষয়ে সেতুমন্ত্রী বলেন, তিনি প্রথম এসেছেন, এটি সৌজন্য সাক্ষাৎ। এর ভেতরেও আমরা সবকিছু আলোচনা করেছি। সড়ক যোগাযোগ নিয়ে আমাদের কিছু প্রকল্প আছে। সেগুলোর অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তিস্তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তিনি সর্বোচ্চ চেষ্টা করার কথা জানিয়েছেন।
১০ ডিসেম্বর বিএনপির সমাবেশস্থল নিয়ে এখনো সমঝোতা হয়নি এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের তার স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে বলেন, সমঝোতা হয়ে যাবে। বাংলাদেশের রাজনীতির আকাশে মেঘ, ঘন মেঘ ঘনীভূত হয়, আবার চট করে চলে যায়।
আপনি কী আশাবাদী এমন প্রশ্নে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, অলওয়েজ আই অ্যাম ইন্টারনাল অপটিমিস্টিক (আমি চিরন্তন আশাবাদী মানুষ), আমি এ ব্যাপারেও আশাবাদী। আপনি কী মনে করেন তারা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করবে নাকি সরকার আরামবাগে অনুমতি দেবে প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, যেটাই হোক, একটা সমাধান হবে। সমঝোতার কোনো পথ খোলা রেখেছেন কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, জনগণের আতঙ্কিত হওয়ার কোনো কারণ নেই। দলের পক্ষ থেকে আমি বলতে চাই। আমরা সরকারে আছি, কেন দেশের অশান্তি চাইব? আমরা কেন আতঙ্ক সৃষ্টি হয়, এমন কাজ করব? দরকার তো নেই। এখন যদি আতঙ্কের বা এখানে আক্রমণ করা হয়, যদি উসকানি দেওয়া হয়, আমাদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়বে, আমরা চুপ করে বসে থাকব? আশা করছি, বিরোধী দল শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ করবে। দলীয়ভাবে আমরা তাদের সঙ্গে কখনো সংঘাত সৃষ্টি করিনি। এখন আমরা সংঘাত চাই না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।