Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

ভোট চুরি করব কেন?

ছাত্রলীগের ৩০তম সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সোশ্যাল মিডিয়ায় আওয়ামী লীগবিরোধী অপপ্রচারের যথাযথ জবাব ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের দেয়ার নির্দেশনা নির্বাচনে ভোট চুরি করলে দেশের জনগণ জ

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ১২:০১ এএম

নির্বাচনে ভোট চুরি করলে দেশের জনগণ জানে কীভাবে সরকার উৎখাত করতে হয় বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, আওয়ামী লীগ সব সময় জনগণের ভোটে ক্ষমতায় এসেছে। কখনো ভোট চুরি করে ক্ষমতায় আসেনি। আমাদের বিরুদ্ধে সবসময় একটা অপবাদ দেয়া হয়- আমরা নাকি ভোট চুরি করে ক্ষমতায় এসেছি। আমরা ভোট চুরি করতে যাবো কেন? জনগণ আমাদের স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দেয়। ভোট চুরি করলে জনগণ ছেড়ে দেয় না। জনগণ জানে সেই সরকার কীভাবে উৎখাত করতে হয়। গতকাল রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রলীগের ৩০তম সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি আন্দোলনরত বিএনপির কঠোর সমালোচনা করে বলেন, বিএনপিকে কেন মানুষ ভোট দেবে? নির্বাচনের সময় তারা তো টাকা দিয়ে প্রার্থী মনোনয়ন দেয়। মির্জা ফখরুল একজনকে মনোনয়ন দেয়, রিজভী আরেকজনকে দেয়, লন্ডন থেকে তারেক রহমান বেশি টাকা নিয়ে আরেকজনকে মনোনয়ন দেয়। বিএনপির দুজন নেতা আমার কাছে নালিশ দিয়েছেন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় আওয়ামী লীগ বিরোধী অপপ্রচারের যথাযথ জবাব ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরে দেয়ার আহবান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ব্যাংকে টাকা নেই এমন একটা গুজব ছড়াচ্ছে। সেটা বলে ব্যাংকগুলো থেকে টাকা তুলে নেয়ার হিড়িক পড়েছে। ব্যাংক থেকে টাকা তুলে ঘরে রাখলে চোরের সুবিধা হবে। আমি আজও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে কথা বলেছি। অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। ইনশাআল্লাহ আমাদের ব্যাংকে টাকার কোন সমস্যা নেই। আপনারা গুজবে কান দেবেন না। ডিজিটাল দেশ হওয়ার সুযোগ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আমাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের উপযুক্ত জবাব দিতে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের অনুরোধ করছি।

শেখ হাসিনা বলেন, বিজয়ের মাসে ছাত্রলীগের সম্মেলন হচ্ছে। ছাত্রলীগের সব নেতা-কর্মীকে বিজয়ের মাসের অভিনন্দন জানাচ্ছি। কারণ, এ দেশের প্রতিটি সংগ্রামেই ছাত্রলীগের অবদান রয়েছে। তিনি বলেন, প্রতিটি আন্দোলনে শহীদের তালিকা যদি দেখি, সেখানে ছাত্রলীগের শহীদের তালিকা বড়। ’৭৫ এর পর জিয়াউর রহমান যখন অবৈধভাবে সংবিধান লংঘন করে ক্ষমতা দখল করে, তার প্রতিবাদকারী হাজারো সেনাবাহিনী, বিমান বাহিনীর অফিসারদেরকে জিয়াউর রহমান যেমন হত্যা করেছে, ঠিক একইভাবে ছাত্রলীগের নেতা সেই বাবুসহ অনেককে গুম করে নিয়ে গেছে। তাদের পরিবার লাশও পায়নি। এভাবে অত্যাচার নির্যাতন করেছে।

‘গণতন্ত্র মুক্তি পাক, স্বৈরাচার নিপাত যাক’ শ্লোগানের প্রসঙ্গ তুলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘গণতন্ত্র মুক্তি পাক, স্বৈরাচার নিপাত যাক’ সেই আন্দোলন আমরা করেছিলাম। সেই আন্দোলনের ফসল ছিল স্বৈরাচার এরশাদের পদত্যাগ হয়েছিল এই ৬ ডিসেম্বর। কাজেই গণতন্ত্র মুক্তি দিবস হিসেবে এই দিনকে আমরা পালন করতাম। জিয়াউর রহমান ক্ষমতা দখল করেছিল। জাতির পিতাকে হত্যার পর খন্দকার মোশতাকের দোসর, মোশতাক তাকে সেনাপ্রধান বানায়। একাধারে সেনাবাহিনী প্রধান, চিফ মার্শাল অ্যাডমিনিস্ট্রেটর, আবার ক্ষমতা দখল করে রাতের অন্ধকারে সংবিধান লঙ্ঘন করে, সেনা আইন লংঘন করে নিজেকে প্রেসিডেন্ট ঘোষণা দেয়। অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেই সারাদেশে তার অত্যাচার-নির্যাতন শুরু হয়। আমাদের নিরীহ ছাত্রদের হাতে সে অস্ত্র তুলে দিয়েছে, মাদক তুলে দিয়েছে, তাদেরকে লাঠিয়াল বাহিনী হিসেবে ব্যবহার করেছে। প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অস্ত্রের ঝনঝনানি। শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করে দিয়েছিল। সেশনজট শুরু হয়। তিনি আরো বলেন, তারই (জিয়াউর রহমান) পদাঙ্ক অনুসরণ করে জেনারেল এরশাদ ক্ষমতা দখল করে। ঠিক একই কায়দায় জেনারেল এরশাদও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের ওপর আক্রমণ, নানা ধরনের ঘটনা ঘটায়। সেখানও আমাদের নেতা-কর্মীদের (ছাত্রলীগের নেতাকর্মী) ওপর অত্যাচার করে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ২০০১ সালে খালেদা জিয়া ক্ষমতায় আসে। ১৯৯১ সালে ক্ষমতায় এসে যেমন অত্যাচার এবং ৯৬ এ ভোট চুরি করে ক্ষমতায় থাকার চেষ্টা করে,। আবার ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসেও খালেদা জিয়ার পেটুয়া বাহিনী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় এবং সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করে দেয়। মূলত। ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি ক্ষমতায় থেকে কার্যত দেশটাকে এমন অবস্থা বানিয়েছিল যেন জরুরি অবস্থা (ইমারজেন্সি) ঘোষণা হয়। আর সেই ইমারজেন্সিতেও যারা এসেছিল প্রেসিডেন্ট ছিলো বিএনপির, প্রধান উপদেষ্টা ফখরুদ্দিন, মাইনুদ্দিন সবই বিএনপির সৃষ্টি। ক্ষমতা দখল করে তারা কিন্তু গ্রেফতার করলো আমাকে, খালেদা জিয়াকে না। এটাই হচ্ছে আশ্চর্যের বিষয়। কারণ আমি তাদের কিছু কাজের প্রতিবাদ করেছিলাম। আমি সত্য কথা বলতে কখনও ভয় পাই না। তাদের হাতেই মামলা সেই মামলায় এরা সাজা পেয়েছে। খালেদা জিয়া এতিমের অর্থ আত্মসাৎ করেছেন। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের টাকা বিদেশ থেকে এসেছিলো। একটি টাকাও এতিমখানায় যায়নি, সব টাকাই নিজে রেখে দিয়েছিলেন। এ কারণেই সে সাজাপ্রাপ্ত আসামি। কিন্তু আমার প্রশ্ন, আমাদের অনেক জ্ঞানী-গুণী বিএনপির সঙ্গে হাত মেলায়, অনেক তত্ত্ব কথা শোনায়, গণতন্ত্রের ছবক দেয়, গণতন্ত্র উদ্ধার করতে চায়। এরা নিজেদের বুদ্ধিজীবী বলে। বুদ্ধিজীবী না বুদ্ধিপ্রতিবন্ধীজীবী। তারা একটা সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে নেতা মেনে; যে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা করেছে, মানিলন্ডারিং করেছে, অর্থ পাচার করেছে তাদের সঙ্গে জড়ো হয়ে সরকার উৎখাতের জন্য। হ্যাঁ, খালেদা জিয়াকে আমরা উৎখাত করেছি, এরশাদকে উৎখাত করেছি। জিয়াকেও উৎখাত আমরা করতে পারতাম, পড়ে গেল। আন্দোলন গড়ে তোলার আগেই অক্কা পেল, নিজের লোকদের হাতেই মারা গেল। আমার প্রশ্ন হচ্ছে এই সমস্ত কাজ যারা করেছে তাদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে জনগণের অধিকার কেড়ে নেওয়ার এই প্রচেষ্টা কেন। আওয়ামী লীগের অপরাধটা কি?

শেখ হাসিনা বলেন, সবার মনে থাকা উচিত, ২০০১ সালে যখনই খালেদা জিয়া ক্ষমতায় এসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির অফিসে ছাত্রদলের একটি সন্ত্রাসী বাহিনী গিয়ে ভিসিকে চেয়ার থেকে সরিয়ে দিয়ে তাদের মনমতো একজনকে বসিয়ে দিলো। রাতের অন্ধকারে ভিসি পদটাও তারা দখল করে নিলো। ২০০২ সালে শামসুন্নাহার হলে গিয়ে মেয়েদের ওপর অকথ্য অত্যাচার করে। একদিকে ছাত্রদল, আরেকদিকে পুলিশ বাহিনী দিয়ে অত্যাচার চালিয়েছিল এই খালেদা জিয়া। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রফেসর তাহের ও ইউনূসকে হত্যা করে। তাদের অত্যাচারে সারা বাংলাদেশ ছিল অত্যাচারিত, নির্যাতিত। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শুধু আমাদের নেতা-কর্মীদের ওপর অকথ্য অত্যাচার-নির্যাতন চালায় এমন নয়; ক্ষমতার বাইরে থাকলেও তাদের যে অগ্নি-সন্ত্রাস, সেটা তো সকলেরই জানা। ২০১৩ সালে আন্দোলনের নামে অগ্নি-সন্ত্রাস করে প্রায় ৩ হাজার মানুষকে অগ্নিদগ্ধ করে, ৫০০ মানুষকে আগুনে পুড়িয়ে মারে। সাড়ে ৩ হাজারের ওপর গাড়ি, বাস, লঞ্চ, রেল পুড়িয়ে দেয়, কোনো কিছুই ওদের হাত থেকে রেহাই পায়নি। এটাই তাদের চরিত্র । বিএনপির কাজই হচ্ছে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করা। পুরনো ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী যারা আছেন, তাদের নিশ্চই মনে আছে, খালেদা জিয়া হুমকি দিয়েছিল, আওয়ামী লীগকে শিক্ষা দিতে তার ছাত্রদলই নাকি যথেষ্ট। তারা ছাত্রদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছিল। এর প্রতিবাদে আমি ছাত্রদের হাতে বই-খাতা-কলম তুলে দিয়েছিলাম। আমাদের শক্তি জনগণ। আমাদের পেটুয়া বাহিনী লাগে না। ছাত্ররা শিক্ষা গ্রহণ করবে। শিক্ষা গ্রহণ করে উপযুক্ত নাগরিক হবে, দেশের দায়িত্বভার ভবিষ্যতে নেবে, দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। আমি ছাত্রদের হাতে কাগজ-কলম তুলে দিয়ে বলেছিলাম, কেবল নিজেরা শিক্ষিত হবে না, যখন ছুটিতে বাড়িতে যাবে, কোনো নিরক্ষর মানুষ পেলে তাদের স্বাক্ষর-জ্ঞান দেবে। ছাত্রলীগ সেটাই করেছিল। নিজ নিজ গ্রামে তারা শিক্ষা ছড়িয়েছিল এবং তার রিপোর্টও আমাকে দিয়েছিল।

২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি টাকার বিনিময়ে মনোনয়ন বিক্রি করেছে দাবি করে বলেন, এক সিটে বিএনপি থেকে তিন জন করে মনোনয়ন দেয়। সিলেটের ইনাম আহমেদ চৌধুরী এসে আমাকে বললেন, দেখো আমার কাছে টাকা চেয়েছে তারেক জিয়া, আমি দিতে পারিনি। তাই আমার মনোনয়ন বাতিল করে যার কাছ থেকে টাকা পেয়েছে তাকে মনোনয়ন দিয়েছে। মোর্শেদ খান তিনি নিজে এসে বলেছেন, তার কাছে মোটা অংকের টাকা চেয়েছে। তিনি বলেছেন, আমি এ টাকা দিতে পারবো না। এর জন্য মনোনয়ন ক্যান্সেল (বাতিল)। এই হলো তাদের (বিএনপি) ২০১৮ এর নির্বাচন। এটা আমাদের দেশের যারা বুদ্ধিজীবী অনেকে ভুলেই গেছে এ কথাগুলি লিখবে। ওইভাবে নির্বাচন করে নির্বাচনে জেতা যায় না, এটা হলো বাস্তবতা। সকালে এক জনের নাম দেয়, দুপুরে আরেকটা নাম দেয়, বিকেলে আরেকটা নাম যায়। এইভাবেই হলো তাদের (বিএনপি) ইলেকশন যে ঢালো কড়ি, মাখো তেল। যে টাকা দেবে পেয়ে যাবে। যে দলের এই অবস্থা তারা গণতন্ত্র উদ্ধার করবে। যাদের জন্মই হয়নি গণতন্ত্রের মধ্য দিয়ে। জন্ম হয়েছে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী জিয়াউর রহমানের পকেট থেকে। হ্যাঁ, সেই দল কিছু রাজনীতি শিখেছে আমাদের কাছে যৌথ আন্দোলন করে। কারণ এরশাদ বিরোধী আন্দোলন যখন আমরা করি ওই আন্দোলনের মধ্য দিয়ে কিছু শিখেছে। এটা হলো বস্তব কথা।

সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এ ছাড়াও আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ২৯তম জাতীয় সম্মেলন ২০১৮ সালের ১১ ও ১২ মে অনুষ্ঠিত হয়। ওই বছরের জুলাইয়ে ছাত্রলীগের সভাপতি পদে রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন ও সাধারণ সম্পাদক পদে গোলাম রাব্বানী দায়িত্ব পান। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন কাজে ওই বিশ্ববিধ্যালয়ের ভিসির সহায়তায় কোটি কোটি টাকা চাঁদাবাজির অভিযোগ ধরা পড়লে তাদের পদচ্যুত করা হয়। অতপর ভারপ্রাপ্ত হিসেবে সভাপতি পদে আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক হন লেখক ভট্টাচার্য। ২০২০ সালের ৪ জানুয়ারি ‘ভারমুক্ত’ করে তাদেরই পূর্ণ দায়িত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু এই দুই নেতার বিরুদ্ধেও চাঁদাবাজির অভিযোগ তোলা হয়। ##



 

Show all comments
  • aman ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ২:১৩ এএম says : 0
    আপনার মুখে এসক কথা মানায় না। সাধারণ মানুষ বুঝে
    Total Reply(0) Reply
  • aman ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ২:০৭ এএম says : 0
    আমি কিছু জানি না!!
    Total Reply(0) Reply
  • Nazmul Hasan ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ২:০৪ এএম says : 0
    কি বলবো একজন প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে জাতি এ কথা আশা করে না। মিথ্যা মানুষকে ধ্বংস করে সত্য মানুষকে মুক্তি দেয়।।
    Total Reply(0) Reply
  • Obaidul kader ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ৭:৩৫ এএম says : 0
    ভোট চুরি না করলে ৫৭ বিডিআর খুনের জন্ন ফেশে জেতে হবে। শেই লোকে কে মানুষ জানে
    Total Reply(0) Reply
  • Obaidul kader ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ৭:৩৬ এএম says : 0
    ভোট চুরি না করলে ৫৭ বিডিআর খুনের জন্ন ফেশে জেতে হবে। শেই লোকে কে মানুষ জানে
    Total Reply(0) Reply
  • Tutul ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ৭:৫৫ এএম says : 0
    আমিও তো কই আপনারা ভোট চুরি করবেন কেনো? তাহলে আপনাদের নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে এতো ভয় কোনো একটু বলবেন। নিরপেক্ষ সরকার ছাড়া এ দেশের মানুষ নির্বাচন মেনে নিবে না।
    Total Reply(0) Reply
  • মর্মভেদী ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ৭:৫৬ এএম says : 0
    সাধারণ মানুষ জানে কে ভোট চুরি করেছে
    Total Reply(0) Reply
  • মর্মভেদী ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ৭:৫৮ এএম says : 2
    আমরা জানি আপনার বাবা না থাকলে এ দেশ হতো না। আপনার বাবার কারনে আপরা স্বাচ্ছন্দে আজ এ দেশে বসবাস করতেছি। কাজেই আপনিই পারেই আমাদের চলমান রাজনৈতিক সমস্যা সমাধান করতে।
    Total Reply(0) Reply
  • salman ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ৮:১১ এএম says : 0
    CHURI KOREN NAI DAKATI KORSEN
    Total Reply(0) Reply
  • Marufur Rahman ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ৭:১৭ এএম says : 0
    ঠিকই তো
    Total Reply(0) Reply
  • Rezaul Karim ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ৭:১৮ এএম says : 0
    ভোট চুরি কে করেছে এটা বিশ্ববাসী জানে
    Total Reply(0) Reply
  • aman ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ৭:২০ এএম says : 0
    এ দেশে রাজনৈতিক সংঘাত ও রাজনৈতকি সমস্যাগুলো না হলে দেশ আরো উন্নত হতো।
    Total Reply(0) Reply
  • Tutul ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ৭:২৩ এএম says : 0
    ভোট চোর কে, এটা বাংলার মানুষ জানে
    Total Reply(0) Reply
  • Kalu ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ২:৩৭ পিএম says : 0
    ভোট জনগন না দিলেতো চুরি করতেই হয়।
    Total Reply(0) Reply
  • hassan ৭ ডিসেম্বর, ২০২২, ১০:২৫ পিএম says : 0
    চোরের মুখে রাম নাম নাউজুবিল্লাহ
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: প্রধানমন্ত্রী


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ