পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দেশে বিশৃঙ্খলা হোক কেউ চায় না। আশাকরি সমঝোতা হয়ে যাবে। বাংলাদেশের রাজনীতির আকাশে মেঘ ঘনীভূত হয়, আবার চলে যায়। ১০ ডিসেম্বর রাজধানীতে বিএনপির সমাবেশের স্থান নিয়ে সৃষ্ট সমস্যা দ্রুতই সমাধান হয়ে যাবে বলে আশাপ্রকাশ করেন তিনি।
মঙ্গলবার (৬ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের রাষ্ট্রদূত প্রণয় কুমার ভার্মার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত শেষে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। সেতুমন্ত্রী বলেন, ১০ ডিসেম্বর নিয়ে জনগণের আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। আমি, আমার দল ও সরকারের পক্ষ থেকে বলতে চাই, আমরা সরকারে আছি, আমরা কোনো বিশৃঙ্খলা হোক বা অশান্তি হোক সেটা চাইব না। আমরা কেন আতঙ্ক সৃষ্টি হোক চাইব? দরকার তো নেই! এখন যদি আতঙ্ক সৃষ্টি বা উসকানি দেওয়া হয় বা আমাদের ওপর ঝাপিয়ে পড়লে আমরা কি চুপ করে বসে থাকব?
বিএনপি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ করবে না কি সরকার আরামবাগে অনুমতি দেবে এমন প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, যেটাই হোক, একটা সমাধান হবে। অলওয়েজ আই অ্যাম ইন্টারনাল অপটিমিস্টিক। আমি এ ব্যাপারেও আশাবাদী।
ভারতীয় হাই কমিশনারের সঙ্গে কী আলোচনা হয়েছে জানতে চাইলে মন্ত্রী বলেন, আজকে সৌজন্য সাক্ষাতে এসেছেন। তারপরও অনেক বিষয়ে তার সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। বিশেষ করে রোড কানেক্টিভিটি, অনেকগুলো প্রকল্পের প্রোগ্রেস নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এ সময় তিস্তা নিয়েও সেতুমন্ত্রী কথা বলেছেন জানিয়ে বলেন, আমি নিজে থেকে বলেছি, আমাদের জনগণের চাওয়া। প্রণয় কুমার বর্মা বলেছেন, তিনি সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন। তাদের প্রধানমন্ত্রীর (নরেন্দ্র মোদি) সঙ্গে আলোচনা করবেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।