পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশে প্রথমবারের মতো শুরু হচ্ছে করোনার চতুর্থ ডোজের টিকাদান। আগামী ২০ ডিসেম্বর পরীক্ষামূলকভাবে এ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। কোনো ধরনের জটিলতা দেখা না দিলে নতুন বছরের প্রথম দিন থেকেই সারাদেশে এ কার্যক্রম চালু হবে।
মঙ্গলবার (৬ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আহমেদুর কবির।
তিনি বলেন, ষাটোর্ধ, সম্মুখযোদ্ধা ও যাদের একাধিক জটিল রোগ রয়েছে তাদের করোনা টিকার চতুর্থ ডোজ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামীকাল বুধবার চলমান ক্যাম্পেইন শেষ হচ্ছে। তাই এবার চতুর্থ ডোজ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমরা।
আহমেদুল কবির বলেন, চতুর্থ ডোজ টিকাদানের জন্য স্বাস্থ্যমন্ত্রীর নির্দেশনায় রাজধানীর সাতটি কেন্দ্র নির্ধারণ করা হয়েছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, মুগদা জেনারেল হাসপাতাল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) হাসপাতাল, শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতাল, সরকারি কর্মচারী, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল ও সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এ টিকা দেওয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, পরীক্ষামূলকভাবে প্রতিটি কেন্দ্রে ১০০ জনকে টিকা দেওয়া হবে। এসএমএসের মাধ্যমে আগের দিন নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের জানিয়ে দেওয়া হবে। পরীক্ষামূলক টিকা নেওয়াদের দুই সপ্তাহ পর্যবেক্ষণে রাখা হবে। কোনো ধরনের জটিলতা দেখা না দিলে নতুন বছরের ১ জানুয়ারি থেকে সারাদেশে এ কার্যক্রম শুরু হবে।
চতুর্থ ডোজ দেওয়ার কারণ উল্লেখ করে আহমেদুল কবির বলেন, টিকা নেওয়ার চার মাস পর সাধারণত অ্যান্টিবডির মাত্রা কমে যায়। এছাড়া সম্প্রতি বিভিন্ন দেশে করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।