পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অর্থনৈতিক রিপোর্টার : অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, আমরা দারিদ্র্য বিমোচনে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছি। তবে দারিদ্র্য বিমোচন বিষয়টি দীর্ঘস্থায়ী হতে হবে, চলমান হলে চলবে না। গতকাল রোববার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে দু’দিনব্যাপী মিডিয়া প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনকালে এ কথা বলেন তিনি।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘দারিদ্র্য বিমোচন বিষয়টি দীর্ঘস্থায়ী হতে হবে, চলমান হলে চলবে না।
আমাদের দেশের সিরিয়াস প্রবলেম ক্লাইমেট চেঞ্জ’। এর ফলে উপকূলীয় এলাকায় খরা ও ভাঙনের সৃষ্টি হচ্ছে। এসব প্রাকৃতিক দুর্যোগ দ্রুততম সময়ের মধ্যেই দারিদ্র্যের সৃষ্টি করে। তবে ক্লাইমেট চেঞ্জের জন্য আমরা দায়ী না। দায়ী মূলত উন্নত দেশগুলো। চীন ও ভারত কার্বন-ডাই অক্সাইড নিঃসরণ করছে, অথচ আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি।
তিনি বলেন, জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণে আমরা নানাভাবে সমস্যায় পড়ছি। অথচ সেভাবে আমরা ক্ষতিপূরণ পাচ্ছি না। আমাদের নিজেদের টাকাই আমরা ক্লাইমেট চেঞ্জের বিষয়ে নানা ধরনের কর্মসূচি করে থাকি। ক্লাইমেট চেঞ্জ করে উন্নত দেশ আর শিকার হচ্ছি আমরা।
তিনি আরো বলেন, ২০৩০ সালের আগেই বাংলাদেশ সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল বা এসডিজির অনেকগুলো লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারবে। ২০০০ সালে জাতিসংঘ মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোল বা এমডিজি শুরু হয়ে শেষ হয়েছে গত বছর। এর লক্ষ্যমাত্রা ছিল আটটি। আর এসডিজির ১৭টি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে ২০১৬ থেকে ২০৩০ সাল পর্যন্ত। নির্ধারিত সময়ের আগেই এর অনেকগুলো পূরণ করা সম্ভব হবে বলেই মনে করছেন অর্থমন্ত্রী।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন ড. কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ, ইন্টার প্রেস সার্ভিসের মহাপরিচালক ফারহানা হক রহমান এবং আইপিএসের দক্ষিণ এশীয়বিষয়ক প্রতিনিধি শহিদুজ্জামান প্রমুখ। প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করেছেন ইন্টার প্রেস সার্ভিস এবং ইউএন ফাউন্ডেশন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।