Inqilab Logo

মঙ্গলবার ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৩ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

আপোষ করলে ২০০১ সালেও ক্ষমতায় যেতাম শেখ হাসিনা

| প্রকাশের সময় : ১৮ ডিসেম্বর, ২০১৬, ১২:০০ এএম

বিশেষ সংবাদদাতা : ২০০১ সালের নির্বাচনের আগে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আপোষ করলে সেবারও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসতে পারত বলে মন্তব্য করেছেন ক্ষমতাসীন দলটির সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, ২০০১ সালে নির্বাচনের আগে মার্কিন গ্যাস কোম্পানি তাদের সঙ্গে গ্যাস বিক্রির চুক্তির প্রস্তাব দিয়েছিল। কিন্তু তিনি তাতে সাড়া দেননি। গতকাল শনিবার রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বিজয় দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
এই প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, ওই চুক্তিতে ছিল তারা (মার্কিন কোম্পানি) আমাদের কাছ থেকে গ্যাস কিনে ভারতের কাছে বিক্রি করবে।  কিন্তু তখন তাদের আমরা বলেছি, আমাদের আগামী প্রজন্মের জন্য ৫০ বছরের গ্যাস রিজার্ভ করতে পারলেই গ্যাস বিক্রি করবো।
ক্ষমতা নয়, দেশ তার কাছে বড় উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ক্লিনটন বাংলাদেশে এসেছিলেন। তখন গ্যাস বিক্রি করার জন্য আমাদের প্রস্তাব দিয়েছিল। এরপর আমাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে দাওয়াত দিয়ে নিয়ে গিয়েও তাঁরা একই প্রস্তাব দিয়েছিল। কিন্তু আমি তখন তাদের সেই প্রস্তাব ফিরিয়ে দিই।
তিনি বলেন, ২০০১ সালে নির্বাচনের আগে লতিফুর রহমান তত্ত্বাবধায়ক সরকার দায়িত্ব পালন করে তখন আমেরিকার সাবেক প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার বাংলাদেশে এসেছিল। লতিফুর রহমানের বাসায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের বৈঠকে ডাকা হয়েছিল। আওয়ামী লীগের পক্ষে আমি এবং তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক মরহুম জিল্লুর রহমান গিয়েছিলাম আর বিএনপির পক্ষে গিয়েছিল বেগম খালেদা জিয়া এবং মান্নান ভূঁইয়া। সেখানেও আমাকে একই প্রস্তাব দিয়েছিল, কিন্তু আমি তাদের বলে এসেছি ক্ষমতায় আসার জন্য আমি দেশের সম্পদ বিক্রি করতে পারবো না। আমি জাতির পিতার কন্যা। আমার দ্বারা এদেশের মানুষের এতোটুকু স্বার্থহানি হোক, আমার দ্বারা সেটা হতে পারে না।
বিএনপি তখন তাদের সাথে প্রস্তাবে সম্মত হয়ে ক্ষমতায় এসেছিল। সেখানে লাঞ্চের আয়োজন করা হয় আর এই কথা আলোচনা হয়। আমি চলে আসি। খালেদা জিয়া থেকে যায়। জিমি কার্টার এতোই খুশি হন যে, খালেদা জিয়ার ঘাড়ে হাত দিয়ে আস্তে আস্তে এগিয়ে যান। সেখানে বসে তাদের চুক্তি হয়- খালেদা জিয়া ক্ষমতায় আসলে গ্যাস বেচবে। বিএনপিকে ক্ষমতায় তারা নিয়ে আসল।
নাগরদোলায় চড়িয়ে কেউ বিএনপিকে ক্ষমতায় বসাবে না:
বিএনপির উদ্দেশে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, যারা নির্বাচনে ও আন্দোলনে পরাজিত তাদের কেন জনগণ ভোট দেবে? তারা এমন আশায় বসে আছে যে, কেউ নাগরদোলায় করে কোলে তুলে তাদের ক্ষমতায় বসাবে। নাগরদোলায় চড়িয়ে কেউ ক্ষমতায় বসাবে না। সেই দোলা নিয়ে কেউ আসবে না। আর ডুলিতে করে কেউ ক্ষমতায় বসাবে না। ওই আশাও দূরাশা। যাদের আশা করেন তারাও ‘কোলির বুঝ’ বুঝে গেছে। তাদের ডাকে সাড়া দেবে না। সেই চেষ্টা তো করেছে, কেউ আসেনি। যাদের আশা করছেন তারা কেউ সাড়া দেবে না।  গতকাল শনিবার রাজধানীর খামারবাড়ির কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বিজয় দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
 অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের রাজনীতির তীব্র সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সুষ্ঠু গণতন্ত্র চর্চা এবং জনগণের ওপর আস্থা রাখার জন্য বিএনপিকে পরামর্শ দিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি একটা কথাই বলবো যদি গণতন্ত্রে বিশ্বাস করেন তাহলে নানা কথা না বলে গণতন্ত্রের চর্চা করুন। সেটাই বাস্তবতা।
ভিন্ন পথে ক্ষমতা দখলে বিএনপি’র অপচেষ্টার প্রতি ইঙ্গিত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সেজন্য তারাতো চেষ্টা করেছে। কিন্তু কোন সাড়া লাভে ব্যর্থ হচ্ছে। শেখ হাসিনা বলেন, ‘তিনি (খালেদা জিয়া) যাদের ওপর আশা করেন, তারাও এতে সাড়া দেবে না।
সভাপতির ভাষণে ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের কথা স্মরণ করে শেখ হাসিনা বলেন, ভোট চুরি করে (বিএনপি) প্রধানমন্ত্রীর আসন নিয়ে গেলো, পরে জনগণের আন্দোলনের চাপে ভোট চুরির অপরাধে পদত্যাগেও বাধ্য হলো। তাদের মুখে নির্বাচনের শুদ্ধতা আসে কীভাবে, তাদের আয়নায় চেহারা দেখা উচিৎ। নির্বাচনে হেরে গেলে নির্বাচন কমিশন খারাপ হয়, আর জিতে গেলে ভালো।
আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, আমরা জনগণের ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছি। ভোটের অধিকার নিয়ে কেউ ছিনিমিনি খেলতে পারবে না। আমরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু করেছি। তারা (বিএনপি) যুদ্ধাপরাধীদের সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করেছে, সরকার পরিচালনা করেছে, গাড়িতে পতাকা তুলে দিয়েছে। তাদের জনগণ কেন ভোট দেবে?
বিএনপি গণতন্ত্রের পথে আসার চেষ্টা করছে, করুক মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রেসিডেন্টের কাছে প্রস্তাব পাঠিয়েছেন ভালো কথা, প্রেসিডেন্ট আপনাদের ডেকেছেন। সবার সঙ্গে আলোচনা করে প্রেসিডেন্ট সিদ্ধান্ত নেবেন।
 গত সাত বছরের অগ্রযাত্রায় বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের যে মর্যাদা তৈরি হয়েছে তা ধরে রাখতে জনগণ আবারও আওয়ামী লীগসহ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবে বলে আশা করছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
 তিনি বলেন, জনগণের ওপর আমাদের বিশ্বাস, আস্থা আছে। তাদের ওপর আমরা আস্থা হারাই না। জঙ্গিবাদ, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চলছে, বিচার অব্যাহত থাকবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বাংলাদেশকে আমরা গড়ে তুলতে চাই। বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের যে মর্যাদা সৃষ্টি হয়েছে তা ধরে রাখতে হবে। আওয়ামী লীগ ও আমাদের জোটকেই জনগণ আবার ভোট দিয়ে নির্বাচিত করবে এবং উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে সহযোগিতা করবে।
আমরা যারা স্বাধীনতায় বিশ্বাসী তারাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশকে গড়ে তুলছি উল্লেখ করে তিনি বলেন, উন্নয়নের গতিধারায় দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি, তা যেন অব্যাহত থাকে। আর তারা (বিএনপি) ক্ষমতায় এলে একাত্তরের মতো গণহত্যা চালাবে, সেটা জনগণ বোঝে।
বাংলাদেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের প্রধান প্রতিপক্ষ বিএনপি ভোটে প্রত্যাখ্যাত হবে বলে মনে করেন শেখ হাসিনা। এই ধারণার পক্ষে যুক্তি দিয়ে তিনি বলেন, যে নির্বাচনেও পরাজিত, আন্দোলনেও পরাজিত, ভবিষ্যতে জনগণ কেন তাকে ভোট দেবে?
বর্তমান ধারায় দেশকে এগিয়ে নিতে জনগণের সমর্থন প্রত্যাশা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যে উন্নয়নের ধারা আমরা সূচিত করেছি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশ চলছে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চলছে- তা অব্যাহত রাখতে হবে। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলে একসাথে বসবাস করবে।
তিনি বলেন, ওই রাজাকার, আল-বদর, খুনি- যাদের আমরা বিচার করেছি, তারা যদি এদেশে আবার আসে, তাহলে এদেশের মানুষকে আবার একাত্তরের ভয়াবহ সেই হত্যার মতোই গণহত্যা চালাবে। আর তাতে বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার এতটুকু ‘দ্বিধা’ নেই বলেও মনে করেন তিনি।
বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোটের অন্যতম শক্তিধর দল জামায়াতে ইসলামী একাত্তরের বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরোধিতা করে। সে সময় পাকিস্তানি বাহিনীর সঙ্গে মিলে হত্যা, গণহত্যা, ধর্ষণ, লুণ্ঠনসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে এই দলটির শীর্ষ পাঁচ নেতার মৃত্যুদ- এরইমধ্যে কার্যকর হয়েছে। দ-িত হয়েছেন আরও কয়েকজন নেতা। বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীরও মৃত্যুদ- কার্যকর হয়েছে একই অপরাধে।
এতো ইতিহাস বিকৃতি পৃথিবীর কোনো দেশে আর নেই ঃ
পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর স্বাধীন বাংলাদেশে ইতিহাস বিকৃতির শুরু বলে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আক্ষেপের সুরে বলেছেন, এতো ইতিহাস বিকৃতি পৃথিবীর কোনো দেশে আর নেই। তিনি বলেন, আমার ৫০ বছরের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতায় আমি বলতে পারি, এখন আর কেউ বাংলার মানুষকে বিকৃত ইতিহাস গেলাতে পারবে না।
তিনি বলেন, অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারীরা মুক্তিযুদ্ধের সময় কেউ কেউ খেতাবও পেয়েছেন। তবে তারা মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাস করতেন কি-না, তা নিয়েই সন্দেহ আছে। কারণ, তারাই এদেশে স্বাধীনতাবিরোধীদের প্রতিষ্ঠিত করেছেন, পতাকা তুলে দিয়েছেন। আর তারাই এখন কী করে গণতন্ত্রের কথা বলেন!
আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারীরা কখনোই স্বাধীন বাংলাদেশের উন্নতি চাননি। তারা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মুছে ফেলতে চেয়েছেন, বাঙালির আত্মত্যাগের ইতিহাস মুছে ফেলতে চেয়েছেন। ২১ বছর এদেশের মানুষকে বিভিক্ত করা হয়েছিল। পরে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে ইতিহাস বিকৃতি থেকে এই দেশ মুক্তি পায়। তবে বাংলাদেশের মানুষ বার বার সংগ্রাম করে অধিকার আদায় করেছেন। এক্ষেত্রেও তারা সংগ্রামের মধ্য দিয়ে নিজস্ব অধিকার আদায় করে নিয়েছেন।
তিনি বলেন, বারবারই আমাদের ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করতে হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের আগে ধানম-ির ৩২ নম্বর থেকে বঙ্গবন্ধু যে নির্দেশনা দিতেন, প্রতিটি বাঙালি সেটি মেনে চলতেন। দেশ স্বাধীন হয় বঙ্গবন্ধুর ডাকে। আওয়ামী লীগ মাত্র ৯ মাসে দেশের সংবিধান দিয়েছে, যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ে তুলেছে- এসবই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্য সম্ভব হয়েছে।
আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলেই বাংলাদেশের মানুষ তাদের সব রকম সুযোগ-সুবিধা, অধিকার পান বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আর অন্যরা হত্যা, ক্যুয়ের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা দখল করে লুটে খায়।
ছিয়ানব্বইয়ের ১৫ ফেব্রুয়ারি কারচুপির নির্বাচন করা করেছিল উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, আয়নায় চেহারা দেখুন, চেহারা শুধু সাজুগুজু করার জন্যই নয়। আমরা গণতন্ত্র এনেছি, গণতন্ত্র অব্যাহত রাখবো। গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত থাকলেই মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়িত হবে। খালেদা জিয়া নির্বাচনে অংশ নেননি। কারণ, তিনি জানতেন যে, ভোট পাবেন না। আমরা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করছি। তাই যুদ্ধাপরাধীদের পৃষ্ঠপোষক বিএনপি ভোট পাবে না জেনেই তারা নির্বাচন বর্জন করে।
বিজয় দিবসে গত শুক্রবার বিকালে বঙ্গভবনে প্রেসিডেন্টের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে যানজটে পড়েন শেখ হাসিনা। ওই সময় রমনার ইঞ্জিনিয়ার ইনস্টিটিউশনের সামনে থেকে ধানমন্ডি অভিমুখে বিজয় মিছিল বের করে আওয়ামী লীগ। এ প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, গতকাল (শুক্রবার) আমি যখন যাচ্ছিলাম, আমার মিছিলেই আমি ট্র্যাফিক জ্যামে পড়ে যাই। আমি গর্বিত, এবারে যত মানুষের ঢল, এত মানুষের ঢল আমি দেখিনি। সব থেকে বড় কথা- যুব সমাজ, ছাত্র, জনতা তাদের অবস্থানটা চোখে পড়ার মতো। তাদের ভিতরে উল্লাস ও উদ্দীপনা দেখতে পারছি। এটাই আশার আলো দেখাতে পারছে। আগামীতে কেউ ইতিহাস আর বিকৃত করতে পারবে না।
আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, দলের সভাপতিম-লীর সদস্য কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র বদরুদ্দিন আহমেদ কামরান, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য নুরুল ইসলাম ঠান্ডু, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ উত্তরের এবং দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক সাদেক খান ও শাহে আলম মুরাদ বক্তৃতা করেন।



 

Show all comments
  • রফিকুল ইসলাম ১৮ ডিসেম্বর, ২০১৬, ১:২৬ এএম says : 0
    কারা কী করেছে তা জনগণই খুব ভালো করে জানে।
    Total Reply(0) Reply
  • রবিউল ১৮ ডিসেম্বর, ২০১৬, ১:২৬ এএম says : 2
    এগিয়ে যান, আমরা আপনার সাথে আছি।
    Total Reply(0) Reply
  • জার্জিস ১৮ ডিসেম্বর, ২০১৬, ১:২৮ এএম says : 0
    দয়া করে একটা সুষ্ঠ নির্বাচন দিন, তাহলেই সব পরিষ্কার হয়ে যাবে।
    Total Reply(0) Reply
  • humyun kabir ১৮ ডিসেম্বর, ২০১৬, ৯:৫৯ পিএম says : 0
    ok
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: প্রধানমন্ত্রী


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ