পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
যুক্তরাষ্ট্রের কঠোর সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, আমেরিকা (যুক্তরাষ্ট্র) একজন খুনিকে লালন-পালন করছে। অবশ্য আমেরিকার আচরণই এরকম।
শুক্রবার (২৫ নভেম্বর) ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) ৫ম জাতীয় সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, কখনো কোনো হত্যাকাণ্ড হলে আমার কাছে যখন বিচারের দাবি করে, তখন আমার মনে হয়- আমার বাবা-মা-ভাইদের হত্যার বিচার পেতে ৩৫ বছর অপেক্ষা করতে হয়েছে। তবুও আল্লাহর কাছে শুকরিয়া ও জনগণের কাছে কৃতজ্ঞতা জানাই, তারা ভোট দিয়েছেন বলেই এই হত্যাকাণ্ডের বিচার করতে পেরেছি।
তিনি বলেন, এখনও কিছু খুনির শাস্তি নিশ্চিত হয়নি। একজন খুনি আমেরিকায়, আরেকজন কানডায়, দুইজন পাকিস্তানে। আরকেজনের হদিস পাওয়া যাচ্ছে না। আমেরিকা একজন খুনিকে লালন-পালন করছে। অবশ্য আমেরিকার আচরণই এরকম। তারপরও আমাদের প্রচেষ্টা আছে, তাদের ধরে এনে যেভাবেই হোক শাস্তি নিশ্চিত করবো। এটাই আমি চাই।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, পঁচাত্তরে হত্যাকাণ্ডের পরই ইতিহাস বিকৃতি শুরু হয়। বঙ্গবন্ধুর নাম-নিশানা মুছে ফেলার চেষ্টা হয়। বঙ্গবন্ধুর ভাষণ ও জয় বাংলা স্লোগানও নিষিদ্ধ হয়ে যায়। অবৈধভাবে হত্যা-ক্যু-ষড়যন্ত্রের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা দখলের অপচেষ্টা হয়। জাতির পিতার করে দেওয়া সংবিধানও ক্ষত-বিক্ষত করা হয়।
স্বাধীনতা বিরোধীদের ভোটের অধিকার ছিল না। জিয়াউর রহমান তাদের ভোটের অধিকার ও রাজনীতি করার সুযোগ দেন। জাতির পিতার হত্যাকারীদেরও বিচারের হাত থেকে রেহাই দেওয়া হয়েছিল, যোগ করেন শেখ হাসিনা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।