পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইউটিউবে অসত্য তথ্য প্রচারের অভিযোগে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে চট্টগ্রামে দায়ের হওয়া মামলায় সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারকে গ্রেফতার দেখানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামের অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম আব্দুল হালিম এ আদেশ দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ কমিশনার (প্রসিকিউশন) কামরুল ইসলাম।
কারাবন্দি বাবুল আক্তারসহ চারজনের বিরুদ্ধে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) চট্টগ্রাম মেট্রো অঞ্চলের পুলিশ সুপার নাইমা সুলতানা মামলাটি দায়ের করেছিলেন। নগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) মামলাটি তদন্ত করছে। তদন্ত সংস্থা ডিবি কারাবন্দি বাবুল আক্তারকে ওই মামলায় গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করেছিল। ওই আবেদনের ওপর শুনানির সময় কারাগার থেকে বাবুল আক্তারকে আদালতে হাজির করা হয়।
বাবুল আক্তারের আইনজীবী গোলাম মাওলা মুরাদ জানিয়েছেন, পিবিআইয়ের দায়ের করা মামলায় বাবুল আক্তারের জামিনের আবেদন করা হয়েছিল। একইসঙ্গে আইনজীবীর সঙ্গে একঘণ্টা একান্তে আলাপের আবেদনও করা হয়েছিল। তবে আবেদনগুলোর শুনানি হয়নি। গত ১৬ অক্টোবর স্ত্রী খুনের আসামি বাবুল আক্তার ও মার্কিন প্রবাসী সাংবাদিক ইলিয়াস হোসেনসহ চারজনের বিরুদ্ধে নগরীর খুলশী থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করেন পিবিআই চট্টগ্রামে মেট্রো অঞ্চলের পুলিশ সুপার নাঈমা সুলতানা।
মামলায় বাবুল আক্তারের বাবা আব্দুল ওয়াদুদ ও ভাই হাবিবুর রহমান লাবুকেও আসামি করা হয়। ইলিয়াস বাবুলের স্ত্রী মিতু হত্যার তদন্ত নিয়ে পিবিআই কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ইউটিউবে ভিডিও প্রচার করেছিলেন। এ ঘটনায় একই ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে গত ২৭ সেপ্টেম্বর ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ঢাকার ধানমন্ডি থানায় মামলা করেন পিবিআই প্রধান অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক বনজ কুমার মজুমদার। বাবুল আক্তারকে আদালতের নির্দেশে ওই মামলায়ও ইতোমধ্যে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।