পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নগরীর ঐতিহাসিক পলোগ্রাউন্ডে আগামী ৪ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসভা সফলে ব্যাপক প্রচার শুরু হয়েছে। নগর ও জেলাজুড়ে ব্যাপক পোস্টারিংয়ের পাশাপাশি বিলবোর্ড, ব্যানার ও তোরণ নির্মাণ করা হয়েছে। শুরু হয়েছে মাইকিং। আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে জনসভার প্রচারে যোগ হবে নতুন মাত্রা। চলমান ট্রাক শোভাযাত্রার পাশাপাশি ওইদিন থেকে জনসভার আগের দিন পর্যন্ত প্রতিদিন ২০টি অটোরিকশায় মাইকে প্রচার চালানো হবে। পাঁচ দিন পর আরো ১০টি অটোরিকশা যুক্ত হবে প্রচার কাজে। শেষ কয়েকদিন অন্তত ৫০টি অটোরিকশায় মহানগরীতে জনসভার প্রচার চলবে বলে জানান আওয়ামী লীগের নেতারা।
মহানগরীর পাশাপাশি জেলার বিভিন্ন উপজেলায়ও জনসভার মাইকিং শুরু হয়েছে। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে প্রচার কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। তবে জনসভা সফল করতে নেতাদের উদ্যোগে চলছে ব্যাপক পোস্টারিং। চট্টগ্রামের ১৬টি সংসদীয় আসনের সংসদ সদস্যদের পাশাপাশি জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও সদস্য, সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভার মেয়র এবং কাউন্সিলর থেকে শুরু করে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যরাও নিজেদের ছবি দিয়ে পোস্টার, ব্যানার, ফেস্টুন, বিলবোর্ড ও তোরণ নির্মাণ করছেন। আওয়ামী লীগের পাশাপাশি যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ, শ্রমিকলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, কৃষকলীগসহ বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারাও জনসভা সফল করার আহ্বান জানিয়ে প্রচারে নেমে পড়েছেন। পলোগ্রাউন্ডের আশপাশের সড়ক থেকে শুরু করে মহানগরীর প্রতিটি সড়ক, গুরুত্বপূর্ণ মোড়, সড়কদ্বীপ ছেঁয়ে গেছে পোস্টার, ব্যানার, বিলবোর্ডে।
এদিকে এক প্রস্তুতি সভায় মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগমন ও পলোগ্রাউন্ডে মহাসমাবেশকে সফল করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। জনসভাকে ঘিরে চট্টগ্রামকে উৎসবের নগরীতে পরিণত করা হবে। নগরীর ৪৪টি সাংগঠনিক ওয়ার্ড এলাকাজুড়ে মাইকিং করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। নগরীর গুরুত্বপূর্ণ ২০টি পয়েন্টে স্থায়ী মাইকিং হবে। তাছাড়া ১ ডিসেম্বর থেকে নগরীর প্রান্তিক ও তৃণমূল এলাকায় শেষ প্রস্তুতিমূলক প্রচার চালানো হবে। তবে চলমান এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার পরীক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় যাতে বিঘ্ন না ঘটে সেজন্য সন্ধ্যা ৭টার পর মাইকিং বা অন্য প্রচারমূলক কর্মসূচি বন্ধ রাখা হবে। তাছাড়া মহাসমাবেশের দিন যাতে পরীক্ষার্থীদের যাতায়াতে কোন ধরনের প্রতিকূলতার সম্মুখীন হতে না হয় সেজন্য মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের সাথে আলোচনা হয়েছে। তিনি প্রয়োজনে পুলিশের গাড়িতে করে পরীক্ষার্থীদের স্ব স্ব কেন্দ্রে পৌঁছিয়ে দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।