পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
উত্তর ইউরোপ এবং বেলজিয়ামের উত্তরাঞ্চলে পাওয়া খরগোশের একটি প্রজাতিকে বিশ্বের বৃহত্তম খরগোশ হিসাবে বিবেচনা করা হয়, যার ওজন কমপক্ষে ১০ কেজি।
এটি একটি খুব বুদ্ধিমান এবং বিনয়ী প্রাণী এবং একটি দুর্দান্ত পোষা প্রাণী তৈরি করে। ১৯১০ সাল পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী এটি সম্পর্কে খুব কম তথ্য ছিল। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে এটি বিশ্বের অন্যান্য অংশে সুপরিচিত হয়ে উঠেছে।
এ প্রজাতির খরগোশগুলো তাদের নরম লোমযুক্ত পশম এবং সুস্বাদু মাংসের কারণে ইউরোপের উত্তরাঞ্চলে বিশেষ করে বেলজিয়ামে খুব দরকারি বলে মনে করা হয়। যদিও এটি তাদের শরীরে হাড় এবং মাংসের উচ্চ অনুপাতের কারণে শো রুটি হিসাবেও পরিবেশন করা হয়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, সঠিকভাবে লালন-পালন করা হলে এ খরগোশটি খুবই ভদ্র, বুদ্ধিমান এবং ধৈর্যশীল পোষা প্রাণী এবং ছোট মানব শিশুদের সাথে বসবাস করতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা আরো বলেছেন যে, একটি পূর্ণ বয়স্ক ফ্লেমিশ জায়ান্ট খরগোশের মাথা মোটামুটি বড় এবং উঁচু হয় এবং এর কান সোজা হয়ে দাঁড়ায়।
এর শরীর দীর্ঘ, শক্তিশালী এবং সু-আকৃতির এবং একটি জিনিস যা প্রত্যাশার বিপরীত তা হল বিশ্বের বৃহত্তম খরগোশটির ওজন ২২ কেজি এবং দৈর্ঘ্য ১.৩ মিটার বা ৪ ফুট ৩ ইঞ্চি পর্যন্ত। এত বড় আকারের একটি খরগোশেরও বাস করার জন্য একটি বড় এবং পর্যাপ্ত জায়গা এবং প্রচুর খাবার প্রয়োজন। সূত্র : জং অনলাইন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।