পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
তথ্য গোপন করে দ্বিতীয় এনআইডি করার অভিযোগে নির্বাচন কমিশনের মামলায় জেকেজি হেলথ কেয়ারের চেয়ারপারসন ডা. সাবরিনা শারমিনকে আদালতে হাজির করতে হাজতী পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। অন্য মামলায় সাজাপ্রাপ্ত সাবরিনা বর্তমানে কারাগারে আছেন।
বৃহস্পতিবার আসামি পক্ষের আইনজীবী সাবরিনার উপস্থিতিতে শুনানি করার আবেদন করেন। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেন আগামি ২২ নভেম্বর সাবরিনাকে আদালতে হাজির করার নির্দেশ দেন। কারাগারে তাকে প্রথম শ্রেণির মর্যাদা দেয়ার আবেদন করেন আইনজীবী।
এরআগে ২০২০ সালের ৩০ আগস্ট সাবরিনার বিরুদ্ধে বাড্ডা থানায় মামলাটি দায়ের করেন গুলশান থানা নির্বাচন অফিসার মোহাম্মদ মমিন মিয়া। মামলাটি বর্তমানে তদন্তাধীন।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, সাবরিনার দু’টি এনআইডি কার্ড রয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ইসির কাছে তথ্য চেয়েছে। সাবরিনা ২০১৬ সালের ভোটার তালিকা হালনাগাদের সময় দ্বিতীয়বার ভোটার হন। তিনি প্রথমে ভোটার হন সাবরীনা শারমিন হোসেন নামে। একটিতে জন্ম তারিখ দেওয়া ১৯৭৮ সালের ২ ডিসেম্বর। অন্যটিতে ১৯৮৩ সালের ২ ডিসেম্বর। প্রথমটিতে স্বামীর নাম দিয়েছেন আর এইচ হক। আর দ্বিতীয়টিতে স্বামীর নাম লেখা হয়েছে আরিফুল চৌধুরী।
এ মামলায় ২০২০ সালের ২২ নভেম্বর জামিন পান সাবরিনা।
অপরদিকে চলতি বছরের ১৯ জুলাই ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেন জাল করোনা সনদ দেয়ার মামলায় সাবরিনা ও তার স্বামী আরিফুলসহ ৬ জনকে ১১ বছরের সশ্রম কারাদন্ড দেন। এ মামলায় সাজাপ্রাপ্ত সাবরিনা কারাগারে আছেন ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।