পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, গারো সম্প্রদায়ের স্বকীয়তা, বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি, মূল্যবোধ ও ঐতিহ্য বাংলাদেশকে সম্মৃদ্ধ করেছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের গারো সম্প্রদায় যুগ যুগ ধরে তাঁদের নিজস্ব ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে ধারণ করে সকলের সঙ্গে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করে আসছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গারো সম্প্রদায়ের ধর্মীয় উৎসব ‘ওয়ানগালা’ উপলক্ষ্যে আজ এক বাণীতে এসব কথা বলেন।
আগামীকাল ৪ নভেম্বর ‘গারো সম্প্রদায়ের ধর্মীয় উৎসব ‘ওয়ানগালা’ উদযাপন উপলক্ষ্যে শেখ হাসিনা এ সম্প্রদায়ের জনগণকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে সাড়া দিয়ে গারো সম্প্রদায়ের অনেকেই মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে স্বাধীনতা অর্জনে অবদান রেখেছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সংবিধানে সকল ধর্ম ও বর্ণের মানুষের সমানাধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি- ধর্ম যার যার, উৎসব সবার। আওয়ামী লীগ সরকার অসাম্প্রদায়িক চেতনাকে সমুন্নত রাখতে বদ্ধপরিকর। সকল শ্রেণি-পেশা, সম্প্রদায়ের জনগণের উন্নয়নই আমাদের প্রধান লক্ষ্য। এ লক্ষ্য অর্জনে আমরা সকল সম্প্রদায়ের মানুষের মর্যাদাপূর্ণ ও নিরাপদ জীবনযাপন নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছি।’ তিনি বলেন,‘আসুন, সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা বাংলাদেশকে একটি সমৃদ্ধ, অসাম্প্রদায়িক এবং শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে গড়ে তুলি। প্রতিষ্ঠা করি জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ।’
প্রধানমন্ত্রী ‘ওয়ানগালা’ উৎসবের সার্বিক সাফল্য কামনা করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।