প্রশ্ন : বিদেশ থেকে দেশে ফিরলে মুসাফির থাকা প্রসঙ্গে।
প্রশ্নের বিবরণ : আমি ২৩ বছর হল অষ্ট্রেলিয়া থাকি এবং বলতে গেলে এটাই এখন আমার পারমানেন্ট ঠিকানা। দেশে যাওয়া হয় খুব কম, তবে যখন যাই
প্রশ্নের বিবরণ : একজন ব্যাক্তি কোনো এক সমস্যার কারনে বিপদে পড়ে ২/৩ জনের কাছ থেকে সুদের উপর টাকা নিয়েছে। এখন এই ৩ জনের কাছ থেকে সুদ মুক্ত হবার জন্য ব্যাংক থেকে লোন তুলতে চায়। কিন্তু লোন তুলতে গেলে একজন গ্যারান্টার লাগে। যে গ্যারান্টার হবে সেও সুদের কাজে জড়িত হওয়ার কারনে পাপের ভাগি হবে। তাই সে গ্যারান্টার হতে চাচ্ছে না। কিন্তু গ্যারান্টার হলে ওই ব্যাক্তি তার ৩ জনের কাছ থেকে সুদমুক্ত হবে। সেটা কি সওয়াব এর কাজ হবে না?
উত্তর : তিন জায়গার সুদী লেনদেন থেকে বাঁচার জন্য একজায়গায় সুদী লেনদেন করতে চান, এটি যুক্তিতে পড়ে না। আপনার কর্তব্য হালাল উপার্জন থেকে ঋণ পরিশোধ করে অতি দ্রুত সুদমুক্ত হওয়া। এবং ভবিষ্যতে আর সুদী লেনদেন না করার অঙ্গিকারসহ তওবা করা। যিনি গোনাহের জন্য ব্যাংকের গ্যারান্টার হতে চান না, তিনি ভুল করছেন না। কারণ, সুদদাতা, গ্রহিতা, লেখক, সাক্ষী, গ্যারান্টার বা নিশ্চয়তা দানকারী সবাই গুনাহের ভাগিদার।
উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভী
সূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতওয়া বিশ্বকোষ।
প্রশ্ন পাঠাতে নিচের ইমেইল ব্যবহার করুন।
[email protected]
ইসলামিক প্রশ্নোত্তর বিভাগে প্রশ্ন পাঠানোর ঠিকানা
[email protected]
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।