Inqilab Logo

বুধবার ১৩ নভেম্বর ২০২৪, ২৯ কার্তিক ১৪৩১, ১১ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

প্রধানমন্ত্রীর সংসদীয় আসনে প্রতিনিধি সাবেক সচিব শহিদ উল্লা

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২৭ অক্টোবর, ২০২২, ১২:০০ এএম

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্বাচনী এলাকা গোপালগঞ্জ-৩ (টুঙ্গিপাড়া-কোটালিপাড়া) এর উন্নয়ন কাজ দেখভালের করার জন্য তার পক্ষে প্রতিনিধিত্ব করবেন সাবেক সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দকার।
গতকাল মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক আদেশে তাকে প্রতিনিধি নির্বাচন করেন। ওই আদেশে বলা হয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রীর রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালনে ব্যস্ততার জন্য জাতীয় সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচনী এলাকা ২১৭ গোপালগঞ্জ-৩ (টুঙ্গিপাড়া-কোটালিপাড়া) এর উন্নয়ন কার্যক্রমে আমার পক্ষে দায়িত্ব পালনের জন্য মো.শহিদ উল্লা খন্দকারকে প্রতিনিধি মনোনয়ন প্রদান করা হলো। সাবেক সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দকার। তিনি ২৭ আগস্ট ২০১৯ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। শহীদ উল্লা খন্দকার গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ার নারিকেলবাড়ী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি নারিকেলবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি, বিএম কলেজ থেকে এইচএসসি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন করেন।
শহীদ উল্লা ২১ জানুয়ারি ১৯৮৬ সালে বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারে চাকরিতে যোগদান করে প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা হিসেবে সহকারী কমিশনার, উপজেলা ম্যাজিস্ট্রেট, কগনিজেন্স ম্যাজিস্ট্রেট, নেজারত ডেপুটি কালেক্টর, রেভিনিউ ডেপুটি কালেক্টর ও থানা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ সরকারি বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি উপসচিব, যুগ্মসচিব ও অতিরিক্ত সচিব হিসেবে অর্থ মন্ত্রণালয়, তথ্য মন্ত্রণালয় এবং গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীন জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। গত ১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সালে পদোন্নতি পেয়ে ভারপ্রাপ্ত সচিব হিসেবে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগে যোগদান করেন। ২ মার্চ ২০১৫ সালে সচিব হিসেবে পদোন্নতি পান। ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সালে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ে যোগদান করেন। এরপর ১৫ মার্চ ২০১৬ থেকে ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ পর্যন্ত গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করে অবসরোত্তর ছুটির পর ২৭ আগস্ট ২০১৯ সালে পুনরায় তাকে একই মন্ত্রণালয়ে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়। পাঁচ বছর চুক্তিভিত্তিক দায়িত্ব পালনের পর ২০২২ সালে তিনি অবসরে যান।
##



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ