Inqilab Logo

শনিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী

শিল্পে সুষ্ঠু কর্মপরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে

উদ্যোক্তাদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান

| প্রকাশের সময় : ১২ ডিসেম্বর, ২০১৬, ১২:০০ এএম

স্টাফ রিপোর্টার : শ্রমিকল্যাণ এবং কর্মক্ষেত্রে সুষ্ঠু কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করতে দেশি-বিদেশি উদ্যোক্তাদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি শিল্প মালিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, আমি শিল্পপতিদের স্ব স্ব কারখানায় কর্মপরিবেশ উন্নয়ন, শ্রম অধিকার নিশ্চিতকরণ, পেশাগত নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, অধিকসংখ্যক নারী ও প্রতিবন্ধী শ্রমিক নিয়োগসহ শ্রমিকদের জন্য কল্যাণমূলক ব্যবস্থা জোরদার করার আহ্বান জানাচ্ছি।
গতকাল রোববার সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ‘ঢাকা সামিট অন স্কিলস, এমপ্লয়াবিলিটি এন্ড ডিসেন্ট ওয়ার্ক-২০১৬’ (দক্ষতা, নিয়োগযোগ্যতা এবং শোভন কাজ) শীর্ষক সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।  শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় (এমওএলই), বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশন (বিইএফ), ন্যাশনাল কো-অর্ডিনেশন কমিটি ফর ওয়ার্কার্স এডুকেশন (এনসিসিডব্লিউই) যৌথভাবে তিন দিনব্যাপী এই সম্মেলনের আয়োজন করে।
প্রধানমন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, উন্নয়ন সহযোগীগণ অতীতের মত ভবিষ্যতেও দক্ষতা উন্নয়ন, নিয়োগযোগ্যতা বৃদ্ধি ও শোভন কর্মপরিবেশ সৃষ্টিতে তাদের সহযোগিতা অব্যাহত রাখবেন।
তিনি বলেন, শিল্পোদ্যোক্তাসহ অন্যান্য স্টেকহোল্ডারদের সক্রিয় সহযোগিতা এবং অংশীদারিত্ব ব্যতীত শুধু সরকারী উদ্যোগ এ ক্ষেত্রে কাক্সিক্ষত ফলাফল নিয়ে আসতে পারবে না। তার সরকার পণ্যের চাহিদা বৃদ্ধি এবং বাজার সম্প্রসারণের জন্য বিভিন্ন প্রণোদনামূলক কর্মসূচি হাতে নিয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী এক্ষেত্রে শুধু প্রণোদনাই যথেষ্ট নয় বলে অভিমত ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, শুধু প্রণোদনাই যথেষ্ট নয়, আমাদের মূলধন ও প্রযুক্তিতে বেশি বিনিয়োগ এবং মানবসম্পদ উন্নয়ন করতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তৈরি পোশাকসহ আমাদের বেশিরভাগ পণ্য স্বল্প-মজুরি, নিম্নমান, স্বল্পমূল্য ইত্যাদির ফাঁদে আটকে আছে। আমাদের এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। আমাদের প্রতিযোগিতামূলক সুবিধাগুলোকে উন্নততর উৎপাদনশীলতার উপর ভিত্তি করে পুনর্বিন্যাস করতে হবে। একইসঙ্গে আমাদের শিখতে হবে কী করে বর্তমান পণ্যসামগ্রীতে মূল্য সংযোজন করা যায়।
ভবিষ্যৎ অর্থনীতি এবং কর্মসংস্থানের জন্য আমাদের পণ্যের বৈচিত্র এবং পণ্যের বাজার সম্প্রসারণ প্রয়োজন উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, দ্রুত পরিবর্তনশীল কর্মবিশ্বে উদ্ভাবন শক্তি, সৃজনশীলতা এবং কাস্টমাইজড উৎপাদনের ক্ষমতার উপর নির্ভর করে ভবিষ্যতের জন্য আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে। তখনই কেবল বিশ্বব্যাপী পণ্য ও সেবার ‘সাপ্লাই চেইন’-এ আমরা নিজেদের টিকিয়ে রাখতে পারবো। এই সত্যটি সামনে রেখে আমাদের শিক্ষার সঙ্গে দক্ষতাকে মিলিয়ে নিতে হবে।
কারিগরি ও বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ কার্যক্রম সংস্কারের মাধ্যমে দক্ষতা উন্নয়ন ও নিয়োগযোগ্য বৃদ্ধিতে সরকারের দীর্ঘমেয়াদী কর্মসূচি বাস্তবায়নে আইএলও এবং অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগীরা উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে প্রশিক্ষণের কোন বিকল্প নেই।
তিনি বলেন, দক্ষতা উন্নয়নে সরকারি, বেসরকারি এবং এনজিও পরিচালিত সকল ধরনের কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ কর্মকা-কে সুসমন্বিত করে শ্রম বাজারের উপযোগী করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে আমরা জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন নীতি ২০১১ প্রণয়ন করেছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিগত কয়েক বছরে মানবসম্পদ উন্নয়ন সূচকে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে। তবে প্রযুক্তির দ্রুত পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে দক্ষ জনশক্তির চাহিদারও পরিবর্তন হয়। এই চাহিদা পূরণের সক্ষমতা অর্জন করার উদ্যোগ আমরা গ্রহণ করেছি।
তিনি বলেন, শ্রমবাজারে যে বিপুলসংখ্যক মানুষ প্রতিবছর প্রবেশ করছেন, তাদের কর্মসংস্থানের জন্য প্রয়োজন শিল্প-কারখানা স্থাপন এবং সেবাখাতের প্রসার। বর্তমানে আমাদের জিডিপির প্রায় ৫৪ শতাংশ আসে সেবাখাত থেকে, ৩০ শতাংশ শিল্পখাত এবং ১৬ শতাংশ কৃষিখাত থেকে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, কর্মসংস্থানের জন্য প্রয়োজন শ্রমঘন খাত। আবার পণ্য উৎপাদন এবং সেবার ব্যয় হ্রাস করে সেগুলোকে প্রতিযোগিতামূলক করতে হলে প্রয়োজন জনশক্তির দক্ষতার উন্নয়ন। পাশাপাশি, অভিবাসন-প্রত্যাশীদের দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে তাদের চাহিদা ও মজুরি উভয়ই বৃদ্ধি করা সম্ভব।
শেখ হাসিনা বলেন, ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম-আয়ের এবং ২০৪১ সালের মধ্যে আমরা যে উন্নত, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাচ্ছি, তা বাস্তবায়নের জন সকলক্ষেত্রে দক্ষ জনশক্তির প্রয়োজন।
এমডিজি বাস্তবায়নে বাংলাদেশ অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের সামনে এখন এসডিজি বাস্তবায়নের চ্যালেঞ্জ। দক্ষ জনশক্তির যোগান বৃদ্ধি এবং নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে উপার্জন সক্ষমতা অর্জন ও আয়বৃদ্ধি দারিদ্র্য দূরীকরণে সহায়ক হবে। যা অন্যান্য সামাজিক সূচকগুলোকে কাক্সিক্ষত মাত্রায় উন্নীত করবে। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, সকলের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় আমরা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনেও সফল হব, এ বিশ্বাস আমার আছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে নতুন উদ্যোগকে উৎসাহিত করতে ব্যবসা-বাণিজ্য সহজীকরণ, মূলধন ব্যয় কমানো, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নসহ সকল বিষয়ে সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। দেশের শিল্পায়নে সারাদেশে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা সারাদেশে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছি। শিল্প-কলকারখানা স্থাপনের জন্য ভূমি ব্যাংক স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। নতুন নতুন শিল্পাঞ্চল প্রতিষ্ঠা, আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য সহজীকরণ, বন্দর সুবিধা বৃদ্ধি এবং আঞ্চলিক ও উপ-আঞ্চলিক সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য সরকার কাজ করে যাচ্ছে। সরকারি কর্মকান্ডে গতিশীলতা আনায়নের লক্ষ্যে সকলস্তরে ডিজিটালাইজেশন প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
মালিক-শ্রমিক সম্পর্ক উন্নয়নে সরকারের পদক্ষেপ তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, শ্রমিক-মালিক সৌহার্দ্যপূর্ণ শিল্প-সম্পর্ক স্থাপন, শ্রমিকদের আইনগত অধিকার নিশ্চিতকরণ এবং শ্রম কল্যাণের লক্ষ্যে বহুবিধ কর্মসূচি হাতে নেয়া হয়েছে। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হল শ্রম কল্যাণ ফাউন্ডেশন এবং রপ্তানিমুখী শিল্পে কর্মরত শ্রমিকদের জন্য কল্যাণ তহবিল গঠন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে নিয়োজিত শ্রমিকদের জন্য বীমা কর্মসূচি প্রবর্তন, কল-কারখানার কর্মপরিবেশ উন্নয়ন ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কল-কারখানা ও প্রতিষ্ঠান পদির্শন অধিদপ্তরকে শক্তিশালী করেছে। শ্রমিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় সরকারি উদ্যোগ সম্পর্কে তিনি বলেন, ন্যূনতম মজুুরি কমিশন শক্তিশালী করা, রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চলে শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়ন করার অধিকার প্রদান, শ্রম আইন সংশোধন ও শ্রম বিধিমালা জারির মাধ্যমে শ্রমিকদের অধিকার সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। শিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়নের লক্ষ্যে সরকার বহুবিধ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন পরিষদ গঠনের মাধ্যমে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা সংস্কার এবং কর্ম-উপযোগী এবং আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে।
সরকারের জাতীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন তহবিল গঠনের পদক্ষেপ তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বর্তমান প্রতিষ্ঠানগুলোর আধুনিকায়ন ও সক্ষমতা বৃদ্ধি, প্রতিবন্ধী ও নারীবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে বিপুল অর্থের প্রয়োজন। অর্থের যোগান সহজ করার লক্ষ্যে সরকার জাতীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন তহবিল গঠনের পদক্ষেপ নিয়েছে।
তিনি বলেন, সরকার এনএসসিসি সচিবালয়কে শক্তিশালী করে জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ গঠনের কার্যক্রম ও হাতে নিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন, প্রযুক্তিগত পরিবর্তন, কৃষির যান্ত্রিকীকরণ এবং শ্রমচাহিদার রূপান্তর জাতীয় অর্থনীতিকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করছে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে জনশক্তির কর্মোপযোগী দক্ষতা বৃদ্ধি অনস্বীকার্য হয়ে উঠেছে।
প্রধানমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন, উন্নয়ন সহযোগীগণ অতীতের মত ভবিষ্যতেও দক্ষতা উন্নয়ন, নিয়োগযোগ্যতা বৃদ্ধি ও শোভন কর্মপরিবেশ সৃষ্টিতে তাদের সহযোগিতা অব্যাহত রাখবেন। তিনি বলেন, আমাদের রপ্তানি আয় বৃদ্ধি পেলেও তা মূলত তৈরি পোশাক ও সীমিত সংখ্যক বৈদেশিক বাজারের মধ্যে সীমাবদ্ধ। তিনি বলেন, দক্ষ শ্রমশক্তির পাশাপাশি দক্ষ ব্যবস্থাপক ও দক্ষ পেশাজীবী তৈরির মাধ্যমে এক্ষেত্রে বিরাজমান পরনির্ভরশীলতা দূর করে জাতীয় সক্ষমতা অর্জন করতে হবে। এজন্য বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষা ব্যবস্থার সঙ্গে শিল্পের চাহিদার সমন্বয় ঘটাতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে শিল্পের প্রয়োজনে দক্ষ ব্যবস্থাপক তৈরির লক্ষ্যে যথাযথ শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা চালু করার আহ্বান জানান তিনি।
প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, আমি আশা করি অংশগ্রহণকারী বিশেষজ্ঞগণ কারিগরি অধিবেশনগুলোতে দক্ষতা উন্নয়ন, শোভন কর্ম সৃজন ও নিয়োগযোগ্যতা বিষয়ে সুচিন্তিত মতামত প্রদান করে বর্তমান চ্যালেঞ্জসমূহ সমাধানে সহায়তা করবেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) মহাপরিচালিক গাই রাইডার, শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসি, শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক বক্তৃতা করেন। অন্যান্যের মধ্যে ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন্স অব এমপ্লয়ার্স (আইওই) মহাসচিব লিন্ডা ক্রোমজং, বিজেএমইএ সভাপতি মো. সিদ্দিকুর রহমান, কানাডার হাইকমিশনার বেনোই-পিয়েরে লারামি, বিশ্ব ব্যাংকের পরিচালক অমিত দার, ন্যাশনাল ওয়ার্কার্স কোঅর্ডিনেশন কমিটির চেয়ারম্যান শাহ মো. আবু জাফর, বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স ফেডারেশন সভাপতি সালাহ উদ্দীন কাসেম খানও বক্তৃতা করেন। বাংলাদেশে কর্মসংস্থান, দক্ষতা উন্নয়ন ও শিল্পায়নের ওপর অনুষ্ঠানে একটি ভিজ্যুয়াল প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করা হয়। প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ বিসনেস ডিজ্যাবিলিটি নেটওয়ার্কের (বিবিডিএন) উদ্বোধন করেন।
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে গে রাইডারের সাক্ষাৎ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে রবিবার ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ইন্টারন্যাশনাল লেবার অর্গানাইজেশনের মহাপরিচালক গে রাইডার সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।



 

Show all comments
  • কামরান ১২ ডিসেম্বর, ২০১৬, ২:০১ এএম says : 0
    মালিকরা আন্তরিক হলে আমাদের দেশ আরো এগিয়ে যাবে।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: প্রধানমন্ত্রী


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ