পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
শেরপুর জেলা সংবাদদাতা : ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ৯ বিএসএফ ও দুই বিজিবি সদস্যের স্মরণে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের তোরা জেলার কিলার পাড়া ক্যাম্পে নির্মিত স্মৃতি সৌধে ১১ ডিসেম্বর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবুল হোসেন ও মেঘালয় রাজ্য বিএসএফের আইজি পিকে দুবে। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিজিবি’র উত্তর-পূর্ব রিজিওনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কর্ণেল মো: জাকির হোসেন, ময়মনসিংহ সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল কাজী অনিরুদ্ধ, ২৭ ব্যাটালিয়ন বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ানের অধিনায়ক লে. কর্ণেল হাফিজুল ইসলাম খান ও বিএসএফের সিলং সেক্টর কমান্ডার আরএস সাকতুয়াত, তোরা কমান্ডার এসকে সিরাভাস্টাবা, মেঘালয় ফ্রন্টের কমান্ডার এসআর খানসহ শীর্ষ কর্মকর্তারা। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বিজিবি ও বিএসএফ কর্মকর্তাদের সৌজন্যমূলক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ওপর নির্মিত প্রামাণ্য চিত্র দেখানো হয়।
পরে বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবুল হোসেন সাংবাদিকদের জানান, বাংলাদেশ-ভারতের ৪ হাজার ৪শ’ ২৭ কিলোমিটার সীমান্তের সকল সমস্যার সমাধান হয়েছে। যে কোন সমস্যা দেখা দিলে দুই দেশের সীমান্ত বাহিনী বসে তা সমাধান করা হয়ে থাকে। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে বিজিবি মহাপরিচালক আরো বলেন, বাংলাদেশী শহীদদের ব্যাপারে খোঁজ-খবর নিয়ে সীমান্তে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালের ২৫ মে পাকিস্তানী বাহিনী অতর্কিত হামলা চালালে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বিএসএফের ৯ জওয়ান ও ২ জন বিজিবি (তৎকালীন ইপিআর) সদস্য শহীদ হন। এসময় আরো মারা যান অনেক বাংলাদেশী শরণার্থী। ভারত তাদের শহীদ বিএসএফ সদস্যের স্মরণে কিলার পাড়া ক্যাম্পে স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।