পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
শিশুপুত্র রাসেল হত্যাকারীদের রাজনৈতিকভাবে পুনর্বাসন করাও ছিল আরেক হত্যাসম অপরাধ বলে মনে করেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. মো. মশিউর রহমান। তিনি বলেন, ১০ বছরের একটি শিশুপুত্র পুলিশের সেন্ট্রিবক্সে আশ্রয় নিয়েছিলেন, সেই শিশুটিকে খুঁজে এনে বাবা-মায়ের লাশ দেখিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে। কতটা উন্মত্ত হলে এমন নির্মম হত্যাযজ্ঞে মেতে উঠতে পারে নরপশুরা। হত্যাকাণ্ডের পর দেখা গেলো ইনডেমনিটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে বিচারের পথ রুদ্ধ করা হলো। সেটি দেখেই বোঝা যায়, সেই হত্যাকাণ্ড কতটা পরিকল্পিতভাবে ঘটানো হয়েছে। যখন মতাদর্শিক কারণে গণতন্ত্রের নামে সেই হত্যাকারীদের নিয়ে রাজনীতি করা হয়, ভেবে দেখুন আপনি সেই হত্যার অংশ কিনা।
গতকাল বুধবার গাজীপুর ক্যাম্পাসে সিনেট হলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অঙ্গীভূত বঙ্গবন্ধু মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশ গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্যোগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সর্বকনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের ৫৮তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি বলেন, মতের ভিন্নতা থাকবে। আমরা তো একটা গণতান্ত্রিক সমাজই তৈরি করতে চেয়েছি। সেকারণেই মতের ভিন্নতা থাকলে গণতন্ত্রের শক্তি বাড়ে। রাষ্ট্রের শক্তি বাড়ে। আমরা চাই অর্থনৈতিক কর্মসূচি, মতাদর্শ সেসব জায়গায় ভিন্নতা থাকুক। এই ভিন্নতা একটি সৌন্দর্য তৈরি করে। সেটিই গণতন্ত্রের শক্তি।
তিনি বলেন, ভিন্ন মত আছে বলে, ভিন্ন পথ আছে বলে, ভিন্নভাবে ভাবী বলে আপনার কি কোনো অধিকার আছে যিনি এই জাতিরাষ্ট্র সৃষ্টি করলেন তাকে, তার সহধর্মিনীকে, তার পুত্র, পুত্রবধু, ১০ বছরের শিশু পুত্রকে নির্মমভাবে হত্যা করবেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।