পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রাম বন্দর থেকে মালয়েশিয়ার পেনাং বন্দরে যাওয়া কনটেইনার থেকে একজনের লাশ উদ্ধারের ঘটনায় বন্দর-শিপিংয়ে তোলপাড় চলছে। প্রকৃত ঘটনা অনুসন্ধানে কাজ শুরু করেছে সংশ্লিষ্টরা। তবে মালয়েশিয়ার বন্দরের পক্ষ থেকে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে চট্টগ্রাম বন্দরকে কিছু জানানো হয়নি।
যে কনটেইনার থেকে লাশ উদ্ধার হয়েছে, সেটি দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিষ্ঠান সিনোকর শিপিং লাইন্সের মালিকানাধীন একটি জাহাজে করে মালয়েশিয়ায় যায়। প্রতিষ্ঠানটির বাংলাদেশি এজেন্ট গ্লোবলিঙ্ক অ্যাসোসিয়েটস লিমিটেডের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, সিনোকরের নিজস্ব জাহাজ এমভি সোয়াসদি আটলান্টিক গত ৬ অক্টোবর চট্টগ্রাম বন্দর থেকে পেনাংয়ের উদ্দেশে ছেড়ে যায়। ৯ অক্টোবর সেটি পেনাং পৌঁছায়। সেখানে কিছু কনটেইনার নামিয়ে জাহাজটি ১০ অক্টোবর সিঙ্গাপুরের উদ্দেশে চলে যায়।
১৭ অক্টোবর সিনোকরের পক্ষ থেকে গ্লোবলিঙ্ককে জানানো হয়, কনটেইনারে একটি লাশ পাওয়া গেছে। তবে লাশের কোন নাম পরিচয় তারা জানাতে পারেননি। কনটেইনারটি সীতাকুণ্ডের বেসরকারি বিএম ডিপো থেকে গত ৪ অক্টোবর বিকেলে চট্টগ্রাম বন্দরে নিয়ে জাহাজে তোলা হয়েছিল। বিএম ডিপোর নির্বাহী পরিচালক ক্যাপ্টেন মঈনুল আহসান বলেন, ডিপো থেকে বের করার আগে দুই দফা কনটেইনার তল্লাশি করে তার ছবি তুলে রাখা হয়। এ সময় কনটেইনারটি খালিই ছিল।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব মো. ওমর ফারুক জানিয়েছেন, কনটেইনারে লাশ পাওয়ার বিষয়ে পেনাং বন্দর কর্তৃপক্ষ বা শিপিং লাইনসের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছুই জানানো হয়নি।
যদি জানানো হয়, তখন তদন্ত কমিটি করা হবে। তবে গণমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে অভ্যন্তরীণ অনুসন্ধান শুরু হয়েছে। লাশটি আদৌ কোন বাংলাদেশির কিনা তাও এখনো স্পষ্ট নয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।