পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মো. ফয়জুল করিমের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। ব্যাংকগুলোতে এ সংক্রান্ত চিঠি দেওয়া হয়েছে। আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে সৈয়দ মো. ফয়জুল করিমের অ্যাকাউন্টে লেনদেনসহ যাবতীয় তথ্য পাঠাতে বলা হয়েছে।
সম্প্রতি পাঠানো ওই চিঠিতে বলা হয়, কোনো ব্যাংকে ফয়জুল করিমের নামে অ্যাকাউন্ট (ব্যাংক হিসাব) থাকলে সে অ্যাকাউন্টে শুরু থেকে হালনাগাদ লেনদেন বিবরণী, জমা স্থিতি, কেওয়াইসিসহ বিভিন্ন তথ্য দিতে হবে। আবার কোনো অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে থাকলে সে তথ্যও জানাতে হবে। চিঠি পাওয়ার পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে এসব তথ্য জানাতে হবে।
চিঠিতে ব্যাংক হিসাবের তথ্য চাওয়ার কারণ উল্লেখ করা হয়নি। তবে কারও বিরুদ্ধে অর্থপাচার, মানি লন্ডারিংসহ কোনো অস্বাভাবিক লেনদেনের অভিযোগ থাকলে তার ব্যাংক হিসাব তলব করে ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। আবার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অথবা সরকারি সংস্থার চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতেও তথ্য চাওয়া হয়।
বিএফআইইউ’র ওই চিঠিতে ফয়জুল করিমের জন্ম তারিখ উল্লেখ করা হয়েছে ১৯৭২ সালের ৩ জানুয়ারি। তার পিতা প্রয়াত সৈয়দ মো. ফজলুল করিম এবং মা মোসাম্মৎ আলমতাজ বেগম। তার পিতা ফজলুল করিম ছিলেন চরমোনাই পীর।
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর গেন্ডারিয়ায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্মাণাধীন ভাস্কর্যের বিরোধিতা করে ফয়জুল করিমের দেওয়া একটি মন্তব্যকে কেন্দ্র করে ব্যাপক বিতর্ক তৈরি হয়। এ নিয়ে নানা প্রতিক্রিয়ার পর তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মামলা হয়। পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন বা পিবিআই মামলাটি তদন্ত করছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।