পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে, কয়েকজন পুরুষকে বোরকা পরে নিজেদেরকে মুসলিম মহিলা হিসাবে জাহির করে গরবা করতে দেখা যায়। ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেল ‘মাতাল সাংবাদিক’-এর শেয়ার করা ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর, অনেক নেটিজেন তাদের মানসিকতার বিরুদ্ধে তাদের মতামত প্রকাশ করেছেন।
যদিও ঘটনার স্থান এখনও জানা যায়নি, ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেলের ক্যাপশনে বলা হয়েছে, ‘এটি মুসলিম মহিলাদের প্রতি একটি অসুস্থ বিকৃত আবেশ। মুসলিম নারীদেরকে তাদের হিন্দু পুরুষদের বোরকা পরিয়ে গারবা করতে বাধ্য করা।
বিদ্বেষ ও বিকৃতি এত নিম্ন পর্যায়ে পৌঁছেছে। ধর্মীয় উৎসব মুসলমানদের অপমান, উপহাস ও অপমান করার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে’।
এ ঘটনায় প্রতিক্রিয়া জানিয়ে একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘কেন তারা দেশের মঙ্গল ও উন্নয়নে মনোযোগ দেয় না..! ৭ বছরের হিন্দু মুসলমানদের এ ষাঁড়ের বিষ্ঠায় ক্লান্ত.. কেন তারা স্টার্টআপের কাজের সংস্কৃতির কথা ভাবে না দেশ এবং নিজের জন্য সৃজনশীল কিছু করে..! সর্বদা উপদ্রবে ব্যস্ত’।
অন্য একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘ইনকা আত্মসম্মান ইতনা কাম হ্যায় কে দুসরো কো নিচা দেখাকে হ্যায় খুদ আছা অনুভব কর সাক্তে হ্যায়.. (তাদের আত্মসম্মান এতটাই কম যে, অন্যদের অপমান করেই তারা ভাল অনুভব করতে পারে) এমন করুণ নিম্ন জীবন’।
কয়েকজন ব্যবহারকারী এটিকে হালকাভাবে নিয়েছেন এবং ঘটনাটিকে নিয়ে উপহাস করতে শুরু করেছেন। একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘বোরকা বিক্রি বেড়ে গেছে’। আরেক ব্যবহারকারী লিখেছেন, ‘ইয়ে বাহিনায়ে বোরকা তো পাহেন লিয়ে (এসব বোন বোরকা তো পরে নিয়েছে)’। সূত্র : সিয়াসাত ডেইলি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।