পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
এডিশ মশা নিধণে ঢাকা উত্তর ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের নিষ্ক্রিয়তার মুখে ফের ডেঙ্গু জ্বরের প্রকোপ বেড়ে গেছে। প্রতিদিন ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরো ৭১২ জন নতুন রোগী রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। গতকালে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর হাসপাতালে ভর্তি এবছর একদিনের মধ্যে সর্বোচ্চ। একই সময়ে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গু বিষয়ক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরো ৭১২ জন নতুন রোগী দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে রোগী ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে রাজধানী ঢাকায় ৪৯৯ জন এবং ঢাকার বাইরে সারাদেশে ২১৩ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। কিছুদিন থেকে ঢাকার হাসপাতালে বেশি ডেঙ্গু রোগী ভর্তির চিত্র দেখা গেলেও এখন বিভাগীয় শহরগুলোতে রোগী ভর্তির সংখ্যা বাড়ছে। বর্তমানে সারাদেশে সর্বমোট ২ হাজার ৪১৬ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। এর মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে এক হাজার ৮৩৮ জন এবং ঢাকার বাইরে সারাদেশে ৫৭৮ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছে।
এবছর ১ জানুয়ারি থেকে ৮ অক্টোবর পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা সর্বমোট ২০ হাজার ২৩৫ জন। এর মধ্যে ঢাকায় ভর্তি রোগীর সংখ্যা সর্বমোট ১৫ হাজার ২৩৭ জন এবং ঢাকার বাইরে সারাদেশে ভর্তি রোগীর সংখ্যা সর্বমোট ৪ হাজার ৯৯৮ জন। একই সময় সারাদেশে ছাড়প্রাপ্ত রোগীর সংখ্যা সর্বমোট ১৭ হাজার ৭৫২ জন। এর মধ্যে ঢাকায় ছাড়প্রাপ্ত রোগীর সংখ্যা মোট ১৩ হাজার ৩৬৫ জন এবং ঢাকার বাইরে সারাদেশে ছাড়প্রাপ্ত রোগীর সংখ্যা মোট ৪ হাজার ৩৮৭ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। সব মিলে এবছর এডিশ মশা বাহিত রোগ ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মোট ৬৭ জন মারা গেছে। ২০২১ সালে ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা ছিল ২৮ হাজার ৪২৯ জন। একই সময়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে ২৮ হাজার ২৬৫ জন। তবে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা যায় ১০৫ জন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।