পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মহান আল্লাহপাক ভালোবেসে মানুষকে সৃষ্টি করেছেন। এজন্য মানুষ যখন আল্লাহকে ভুলে যায় তখনি আল্লাহ মানুষ জাতিকে স্মরণ করিয়ে দেয়ার জন্য যুগেযুগে নবী-রাসুলদের পাঠিয়েছেন। সময়ে সময়ে আসমানী কিতাবও নাযিল করেছেন। যুগের ভয়াবহতা এবং চাহিদার নিরিখে নবীদের আগমন ছিলো যৌক্তিক এবং প্রাসঙ্গিক। যে যুগের মানুষের যত বেশি চারিত্রিক অবনতি হয়েছিলো সে যুগে ততবেশি ক্ষমতাসম্পন্ন নবীর আগমন ঘটেছিলো। আইয়্যামে জাহেলিয়ত এমন এক সময় যখন পূর্বেকার সকল বর্বরতা হার মেনেছিলো ঠিক সে সময়ই শ্রেষ্ঠ নবী, আল্লাহর হাবীব, হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা (দ.) এ ধরার বুকে আগমন করেছেন। যিনি আঁধারে ডুবে যাওয়া মানবজাতির মাঝে তাবলীগ করে শিখিয়েছেন সিজদায় নত হয়ে একমাত্র রবের আনুগত্য, চারিত্রিক কোমলতা, সবর শোকর, তাকওয়া তাওয়াক্কুল, তাহারাত আর তওবার নিরিখে জীবন যাপনের গুরুত্ব। নবীজির পর মহান এ দায়িত্ব নবী(দ.)-এর ওয়ারিশ তথা অলি আল্লাহগণ পালন করে চলেছেন।
গতকাল শনিবার দিনরাতব্যাপী চট্টগ্রাম বায়েজিদস্থ কাগতিয়া দরবারের ৬৯তম জশ্নে জুলুছে ঈদে মিলাদুন্নবী (দ.) মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাগতিয়ার পীর আল্লামা অধ্যক্ষ শায়খ ছৈয়্যদ মুনিরুল্লাহ আহমাদি এসব কথা বলেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট ও সিনেট সদস্য ও মুনিরীয়া যুব তবলীগ কমিটি বাংলাদেশের সিনিয়র সহ-সভাপতি প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আবুল মনছুর-এর সভাপতিত্বে মাহফিলে বক্তব্য রাখেন, মাওলানা মো. জসিম, মাওলানা মো. এরশাদ হোসাইন, বীর মুক্তিযোদ্ধা ছরওয়ার কামাল, বীর মুক্তিযোদ্ধা খোরশেদুল আলম, বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিদ্দিকুর রহমান প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।