পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সহ¯্রাধিক গ্রাহকের আমানতের কয়েকশ’ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে আহমেদীয়া ফাইন্যান্স এন্ড কমার্স এমসিএস লি. নামে একটি প্রতিষ্ঠান। টাকা ফেরত চাইলে গ্রাহকদের বিভিন্নভাবে হুমকি দিচ্ছেন অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানের কথিত এমডি মনির হোসেন ও জিএম মো. সাইফুল ইসলামের দোসররা। অবিলম্বে আমানতকারিদের টাকা ফেরত পেতে প্রধানমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভূক্তভোগী গ্রাহকগন।
গতকাল বুধবার সেগুনবাগিচা বাংলাদেশ ক্রমিক রিপোর্টার্স এসোসিয়েশন (ক্র্যাব) কার্যালয় আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়। ভুক্তভোগীদের পক্ষে লিখিতবক্তব্য পাঠ করেন গিয়াস উদ্দিন। এতে বলা হয়, মিরপুরের কচুক্ষেতের ইব্রাহিমপুরের ৮২/৪ নম্বর প্লটের ৪র্থ তলায় অবস্থিত আহমেদীয়া ফাইন্যান্স অ্যান্ড কমার্সের এমডি ও জিএম’র মিথ্যা প্রলোভনে ১১ শত গ্রাহকের তাদের আমানতের শত শত কোটি টাকা জমা রাখেন। বর্তমান ও অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন পেশাজীবী মানুষ উক্ত প্রতিষ্ঠানের গ্রাহক। তারা আমানতের অর্থ ফেরত পেতে ওই প্রতিষ্ঠানের সামনে গত এক মাস ধরে অবস্থান নিয়েছেন।
অথচ গ্রাহকের টাকা ফেরত না দিয়ে উক্ত অভিযুক্তরা আরো বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলছেন। তারা কর্পোরেট অফিস হিসেবে বনানীর পুরাতন ডিওএইচএস’এর একটি বাড়ি থেকে কর্মকান্ড পরিচালনা করে আসছে। বিগত তিন বছর যাবত এফডিআর’র মেয়াদ উত্তীর্ণ হলেও তার লাভ্যাংশ দূরে থাক মূল টাকাই দিচ্ছে না। টাকা চাইতে গেলে প্রাণনাশের হুমকি দেয়, এমনকি অনেক গ্রাহককে মারধরও করা হয়েছে।
সাংবাদিক সম্মেলন শেষে ঢাকা রিপোর্টর্স ইউনিটির সামনে মানব বন্ধন করেন গ্রাহকরা। সেখানে অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানের সামনে অবস্থান করা ভূক্তভোগীদের নিরাপত্তারও দাবি জাননো হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।