পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
২০১৭ সালের জানুয়ারিতে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার রামগড় উপজেলার সীমান্তবর্তী ফেনী নদীর উপর বাংলাদেশের রামগড় ও ভারতের সাব্রুম স্থলবন্দর কার্যক্রম বাস্তবায়নের লক্ষে ভারতীয় অর্থায়নে ফেনী নদীর উপর ৪১২ মিটার দৈর্ঘ্যর মৈত্রী সেতু-১-এর নির্মাণ কাজ শুরু হচ্ছে।
৭ ডিসেম্বর রোজ বুধবার দুপুর ১টায় রামগড় পৌরসভার সম্মেলন কক্ষে সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তরের আয়োজনে দু’দেশের প্রতিনিধি দল সেতুর স্থান পরিদর্শন শেষে পর্যালোচনা সভায় এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। ২০১৯ সালের মধ্যে সেতুটি নির্মাণের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে আগামী সোমবার (১৩ ডিসেম্বর) দুই দেশের সেতু নির্মাণ স্থান সার্বের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে বলে সভা শেষে জানানো হয় ।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক চট্টগ্রাম বিভাগের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী বিধান চন্দ্র ধর এর নেতৃত্বে বাংলাদেশ দলের ৬ সদস্য ও ভারতের সাব্রুম মহকুমার আন্ডার সেক্রেটারি সঞ্জয় রঞ্জন এর নেতৃত্বে ৮ সদস্যের প্রতিনিধি দল রামগড়ের মহামুনি দারোগা পাড়া-দক্ষিণ ত্রিপুরার সাব্রুম মহকুমা এলাকায় স্থলবন্দর সেতু নির্মাণ স্থল পরিদর্শন শেষে পৌরসভায় এক পর্যালোচনা সভায় অংশ নেন। এসময় রামগড় উপজেলা নির্বাহী অফিসার(চ.দা) তামান্না নাসরিন উর্মী, এএসপি সার্কেল হারুনুর রশিদ, পৌর মেয়র মোহাম্মদ শাহজাহান, ওসি মাইন উদ্দিন খাঁন সহ স্থানীয় সাংবাদিকগন উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, গত বছর ৬ জুন ২০১৫ সালে ঢাকা সফরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও বাংলাদেশের প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকতার মধ্যে দিয়ে ফেনী নদীর উপর রামগড়-সাব্রুম মৈত্র সেতু ১ এর ভিত্তি প্রস্তর প্রতিস্থাপনের মধ্যে দিয়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে শুভ উদ্বোধন করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।