পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
শিশুদের ভবিষ্যতের সম্পদ হিসেবে বর্ণনা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশে শিশুদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার পাশাপাশি তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় বিশ্ব সম্প্রদায়ের সাথে কাজ করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘আমি আমাদের দেশের প্রতিটি শিশুর অধিকার ও সুরক্ষা প্রতিষ্ঠার জন্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগী এবং জাতিসংঘের সংস্থাগুলোর সাথে কাজ করার জন্য আমার সরকারের দৃঢ় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করতে চাই।’
জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগদান উপলক্ষে সরকারি সফরে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক অবস্থানরত প্রধানমন্ত্রী ‘প্রত্যেক শিশুর জন্য শিশু সুরক্ষা: বাংলাদেশের শিশু সুরক্ষায় সর্বোত্তম অনুশীলন’ শীর্ষক জাতীয় সিম্পোজিয়ামে সম্প্রচারিত এক ভিডিও বার্তায় একথা বলেন।
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ইউনিসেফ নগরীর একটি হোটেলে জাতীয় সিম্পোজিয়ামের আয়োজন করে।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রীর কন্যা এবং অটিজম ও নিউরোডেভেলপমেন্ট ডিসঅর্ডারস বিষয়ক বাংলাদেশ জাতীয় কমিটির চেয়ারপারসন সায়মা ওয়াজেদ।
শেখ হাসিনা বলেন, বর্তমান সরকার ইউনিসেফ ও অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগীদের সহায়তায় এসব শিশুদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে তাদের অবস্থার উন্নয়নে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার সরকারের স্বল্প মেয়াদে শিশুদের সার্বিক উন্নয়নে কিছু অনন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন।
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ জাতিসংঘের শিশু অধিকার বিষয়ক সনদ অনুসমর্থন ও স্বাক্ষরকারী প্রথম কয়েককটি দেশের অন্যতম। দেশকে ইউএনসিআরসি’র বিধানের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ করার লক্ষ্যে আমরা শিশু আইন, ২০১৩ প্রণয়নসহ বেশ কয়েকটি উদ্যোগ নিয়েছি।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।