পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : দেশের যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও স্থাপনায় স্বাধীনতাবিরোধীদের নাম রয়েছে তা মুছে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। এই আদেশ বাস্তবায়ন করে ৬০ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিবকে। গতকাল মঙ্গলবার বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক ও বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেয়। এ বিষয়ে পরবর্তী আদেশের জন্য আগামী বছরের ১ মার্চ দিন রেখেছে আদালত।
স্বাধীনতাবিরোধীদের নামে স্থাপনা, সড়ক, অবকাঠামোর নাম বদলের আর্জি জানিয়ে ২০১২ সালে হাইকোর্টে একটি রিট আবেদন করেছিলেন মুনতাসীর মামুন ও শাহরিয়ার কবীর। সেখানে সুনির্দিষ্টভাবে খুলনার খান-এ সবুর রোড এবং কুষ্টিয়ায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে শাহ আজিজুর রহমান মিলনায়তনের কথা বলা হয়। প্রাথমিক শুনানি নিয়ে ওই বছরের ১৪ মে রুলসহ খান-এ সবুর ও শাহ আজিজুর রহমানের নাম ব্যবহার স্থগিতের অন্তর্বতীকালীন আদেশ দেয় হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিরোধীতাকারীদের নামে স্থাপনা নিয়ে রুল জারি করা হয়।
আদালতের ওই নির্দেশনা অনুসরণ করা হচ্ছে না জানিয়ে গতবছর ২৫ আগস্ট আরেকটি আবেদন করেন। এরপর হাইকোর্ট ওই দুটি স্থাপনা থেকে দুই স্বাধীনতাবিরোধীর নাম প্রত্যাহার করতে কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেয়। ফিরিয়ে আনতে বলা হয় ‘যশোর রোড’ নামটি। কিন্তু এরপর এক বছরেও সেই আদেশ বাস্তবায়িত না হওয়ায় ২০টি স্থাপনার নামের তালিকাসহ নতুন এই সম্পূরক আবেদন নিয়ে আদালতে আসে আবেদনকারী পক্ষ। আদালতে শুনানি করেন ব্যারিস্টার এ কে রাশিদুল হক।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।