পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মাস্টার কার্ড ও ভিসা কার্ডধারীদের একাউন্টের তথ্য নিয়ে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া প্রতারক চক্রের ৪ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে ডিবি। এরা হলো, সোহেল মীর, মো. নাজমুল হোসেন, পারুল ও মো. তারা মিয়া।
ডিএমপির ডিবি প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, গত শুক্রবার থেকে গতকাল শনিবার পর্যন্ত ঢাকা, ফরিদপুর ও সাভার এলাকায় অভিযান চালিয়ে এদের গ্রেফতার করা হয়।
তিনি জানান, ভিসা ও মাস্টার কার্ড ব্যবহার করে পৃথিবীর যেকোনো দেশে ইলেকট্রনিক পেমেন্ট, কেনাকাটা, এটিএম বুথ থেকে টাকা উত্তোলন ও মোবাইল রিচার্জসহ বিভিন্ন কাজ করা যায়। আর সুযোগটিকে কাজে লাগিয়ে এসব কার্ড ব্যবহারকারীদের অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে অর্থ হাতিয়ে নিয়ে আসছিল একটি প্রতারক চক্র। কয়েকটি ঘটনায় গুলশান, বনানী ও হাতিরঝিল থানায় একাধিক মামলা হয়।
চক্রের এক সদস্য কার্ডধারীদের মোবাইল নম্বর সংগ্রহ ক নাজমুল ও সোহেলের কাছে পাঠাতেন। সোহেল ও নাজমুল স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ও ব্রাক ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংকের কার্ড ডিভিশনের কর্মকর্তা সেজে ভিসা এবং মাস্টার কার্ড ব্যবহারকারীদের নম্বরে ফোন দিয়ে তথ্য হালনাগাদ, কার্ডের পাসওয়ার্ড চার ডিজিটের পরিবর্তে ছয় ডিজিট ও ই-মেইল আপডেট না করার কারণে কার্ডের কার্যক্রম বন্ধ হয়েছে এমন বিষয়গুলো জানাতেন।
অনেক কার্ডধারীর অ্যাকাউন্টে বড় অংকের ব্যালেন্স থাকায় আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়ে প্রতারকদের কথা অনুযায়ী কাজ করতেন। এভাবে সংগ্রহ করা তথ্য থেকে ১৬ ডিজিটের নম্বর, কার্ডের মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখ, কার্ডের বিপরীত পাশে উল্লিখিত ৩ ডিজিটের সিকিউরিটি পিন নম্বর সংরক্ষণ করা হতো। পরে গ্রাহকদের কাছে ওটিপি কোড পাঠায়। কৌশলে প্রেরিত ওটিপি কোড সংগ্রহ করে বিকাশ অ্যাপে ঢুকে কার্ড টু বিকাশ অ্যাড মানি অপশনের মাধ্যমে টাকা আত্মসাৎ করতো এই চক্রটি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।