পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রাম ব্যুরো : কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক দিয়াজ ইরফান চৌধুরীর লাশ কবর থেকে তুলে পুনরায় ময়না তদন্তের অনুমতি দিয়েছেন আদালত। মামলার তদন্তকারী সংস্থা সিআইডির আবেদনের প্রেক্ষিতে গতকাল মঙ্গলবার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শিপলু কুমার দে এ নির্দেশ দেন।
সিআইডি সূত্র জানায়, আদালত একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে কবর থেকে লাশ তুলে পুনরায় ময়না তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। আদালতের আদেশে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের প্রধানকে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে ওই কমিটি দিয়ে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সিআইডির এক সহকারী পুলিশ সুপার ওহিদুর রহমান পুনঃ ময়না তদন্তের এ আবেদন জানান। গত ২০ নভেম্বর রাতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বাসা থেকে দিয়াজ ইরফান চৌধুরীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। নিহতের পরিবার এটিকে পরিকল্পিত হত্যাকান্ড হিসেবে উল্লেখ করে খুনিদের গ্রেফতার দাবি করে আসছিলেন।
এর মধ্যে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগ থেকে দিয়াজ ইরফান চৌধুরী আত্মহত্যা করেছেন বলে ময়না তদন্ত প্রতিবেদন দেয়া হয়। এ প্রতিবেদন প্রত্যাখ্যান করে আদালতে হত্যা মামলা দায়ের করেন দিয়াজের মা। আদালত মামলাটি তদন্ত করতে সিআইডিকে নির্দেশ দেন।
এর আগে নিহত ছাত্রলীগ নেতার বোন অ্যাডভোকেট জুবাঈদা সরোয়ার চৌধুরী অভিযোগ করেছিলেন ময়না তদন্ত প্রতিদেবন তৈরির সময় দায়িত্বরত ডাক্তার ছাড়া আর কেউ উপস্থিত থাকতে পারেন না। কিন্তু ওইদিন চমেক অধ্যক্ষ ভোর পাঁচটায় কেন সেখানে উপস্থিত ছিলেন। তিনি আরো অভিযোগ করেন, দিয়াজের ময়না তদন্ত রিপোর্টে যেসব ডাক্তারের সই আছে, তারা রিপোর্ট দেয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন না। তাদের রুম থেকে বের করে চমেক অধ্যক্ষ একা ও তার পছন্দের লোক নিয়ে ময়না তদন্ত রিপোর্ট দিয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।