পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসি অঙ্গরাজ্যের মেমফিস শহরে একটি ধারাবাহিক বন্দুক হামলায় বুধবার চারজন নিহত এবং তিনজন আহত হয়েছেন। ১৯ বছর বয়সী একজন ব্যক্তির দ্বারা ওই হামলা পরিচালিত হয়েছিল বলে পুলিশ কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
বন্দুক হামলার অন্তত একটি ঘটনা ফেসবুক লাইভে সম্প্রচার করা হয়েছে বলে স্থানীয় পুলিশ জানিয়েছে। সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে স্থানীয় সময় রাত সাড়ে ৯ টার দিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। লবি কাউন্টির শেরিফ ফ্লয়েড বনার জুনিয়র গতকাল একটি সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘অনেক পরিবার গত রাতে তাদের স্বজনদের হারিয়েছে।’
বুধবার স্থানীয় সময় সকাল ১ টার দিকে প্রথম গুলি চালানো হয় এবং একজন ব্যক্তিকে একটি ড্রাইভওয়েতে মারাত্মকভাবে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়, পুলিশ জানিয়েছে। বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে অন্যান্য গুলির ঘটনা ঘটে। মেমফিস পুলিশ সন্ধ্যা ৭ টার দিকে একটি জরুরি টুইট করে স্থানীয় সবাই সতর্ক করে যে, একজন সশস্ত্র ব্যক্তি একাধিক বন্দুক হামলার জন্য দায়ী। ‘আমরা রিপোর্ট পাচ্ছি যে সে ফেসবুকে তার ক্রিয়াকলাপ রেকর্ড করছে। তিনি এখন কোথায় আছেন তার নির্দিষ্ট অবস্থান আমাদের কাছে নেই,’ টুইটে বলা হয়েছে।
পুলিশের মুখপাত্র মেজর ক্যারেন রুডলফ একটি ফোন সাক্ষাতকারে বলেছিলেন যে, সন্দেহভাজন তার ফেসবুকে বন্দুক হামলার ঘটনা সরাসির সম্প্রচার করেছে। ‘হ্যাঁ, এটা সত্য,’ তিনি বলেন, ‘আমরা একটি ভিডিও পেয়েছি যেখানে তিনি নিজেই রেকর্ড করছেন।’ ফেসবুকের মূল সংস্থা মেটা জানিয়েছে যে, তারা এই ঘটনার সাথে সম্পর্কিত বিষয়বস্তু সরিয়ে দিয়েছে। সংস্থাটি বলেছে যে, তারা মেমফিস পুলিশের সাথে যোগাযোগ করেছে এবং লাইভ ভিডিও সরিয়ে দিয়েছে। সূত্র : নিউইয়র্ক টাইমস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।