পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
গত সপ্তাহের পাঁচ কর্মদিবসে ৯টি ব্রোকারেজ হাউজের ৬৫টি অনিয়ম শনাক্ত করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। ডিএসই’র সাপ্তাহিক মার্কেট সার্ভেইল্যান্স অ্যাক্টিভিটিজ রিপোর্টে এ তথ্য উঠে এসেছে। তবে কী কী অনিয়ম, সে বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য জানানো হয়নি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২৭০টি ট্রেক হোল্ডার কোম্পানির ওপর ২৮ আগস্ট থেকে ১ সেপ্টেম্বর, এই পাঁচ কর্মদিবস নজরদারির ভিত্তিতে এই প্রতিবেদন করা হয়েছে। ১২টি আইন ও প্রবিধানের বিপরীতে ৯টি ব্রোকারেজের মোট ৬৫টি অনিয়ম পাওয়া গেছে।
ব্রোকারেজ হাউজগুলো হলো: মোহাম্মাদী স্টক মার্কেট, এ আর চৌধুরী সিকিউরিটিজ, ইস্টার্ন ক্যাপিটাল, ফেডারেল সিকিউরিটিজ অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, ট্রান্সকম সিকিউরিটিজ, আলফা ইক্যুয়িটিজ, হাসান সিকিউরিটিজ, আকিজ ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট ও প্রাইম ব্যাংক সিকিউরিটিজ।
প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ রুলস, ২০২০ এর বিপরীতে ৫টি, মার্জিন রুলস, ১৯৯৯ এর বিপরীতে ১০টি, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (স্টক ডিলার, স্টক ব্রোকার এবং অথোরাইজড রিপ্রেজেন্টেটিভ) রুলস, ২০০০ এর বিপরীতে ১৭টি, বিএসইসির ২০১০ সালের দুটি ডিরেক্টিভের বিপরীতে ৪টি, বিএসইসি’র ২০১৯ সালের একটি সার্কুলারের বিপরীতে ৯টি, বিএফআইইউ ২০১৫ সালের একটি সার্কুলারের বিপরীতে ১টি, বিএসইসির ২০২১ সালের একটি ডিরেক্টিভের বিপরীতে ১টি, চলতি বছরের মে মাসের একটি ডিরেক্টিভের বিপরীতে ২টি, সিডিবিএল ক্রয় আইনের বিপরীতে ১টি, সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ অর্ডিন্যান্স, ১৯৬৯ এর বিপরীতে ৭টি এবং ডিপজিটরি (ব্যবহারিক) প্রবিধানমালা, ২০০৩ এর বিপরীতে ৮টি অনিয়ম পাওয়া গেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।