পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্কুলছাত্রী কণিকা রানী ঘোষ হত্যা মামলায় আসামী আব্দুল মালেকের মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। আসামিপক্ষের করা আপিল এবং সরকারপক্ষের ‘ডেথ রেফারেন্স’ শুনানি শেষে বিচারপতি এএনএম বসিরউল্লাহ এবং বিচারপতি মুহম্মদ মাহবুব-উল ইসলামের ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন। এ তথ্য জানিয়েছেন সরকারপক্ষের ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সুজিত চ্যটার্জি বাপ্পি। আসামি পলাতক থাকায় তারপক্ষে শুনানিতে অংশ নেন রাষ্ট্রনিযুক্ত (স্টেট ডিফেন্স) অ্যাডভোকেট নারগিস আক্তার।
২০১৭ সালের ১ ফেব্রুয়ারি চাঁপাইনবাবগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতের বিচারক অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. জিয়াউর রহমান আসামি আব্দুল মালেককে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করেন। মালেক চাপাইনবাব গঞ্জ উপজেলার গোবরাতলা ইউনিয়নের বালুগাঁ দিয়াড় গ্রামের আব্দুল লতিফের পুত্র। ২০১৬ সালের ২৭ মে সকালে সদর উপজেলার দিয়াড় ধাইনগর গ্রামের লক্ষণ ঘোষের মেয়ে স্থানীয় মহিপুর এসএএম দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণির ছাত্রী কণিকা রানী ঘোষ তার তিন বান্ধবী তারিন আফরোজ, তানজিমা আক্তার ও মরিয়ম আক্তারকে নিয়ে প্রাইভেট পড়ে বাড়ি ফিরছিল। পথে মহিপুর ডিগ্রি কলেজের পেছনের সড়কে আব্দুল মালেক ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়।
কিছু বুঝে উঠার আগেই অস্ত্র দিয়ে ওই চার ছাত্রীকে কোপাতে থাকে। মালেকের হাসুয়ার আঘাতে কণিকাসহ তার তিন বান্ধবী তারিন, মরিয়ম ও তানজিমা গুরুতর আহত হন। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় কণিকা রাণী ঘোষ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।