পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পোশাক শিল্পের চ্যালেঞ্জসমূহ মোকাবেলা করার পাশাপাশি শিল্পের নতুন সম্ভাবনাগুলো কাজে লাগাতে বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের সম্ভাবনা বিপূল, যদিও শিল্পের যাত্রাপথে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। তবে শিল্পের চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলা করে সকল সুযোগ কাজে লাগানোর ক্ষেত্রে সময়োপযোগী নীতি সহায়তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন।
গতকাল বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রনালয়ের অর্থ বিভাগের সিনিয়র সচিব ফাতিমা ইয়াসমিনের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এ অনুরোধ জানান তিনি।
বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, যখন কোভিড-১৯ মহামারির ব্যাপক প্রভাব কাটিয়ে বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের পুনরুদ্ধার ঘটছে, তখন রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বৈশ্বিক অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে, যা শিল্পের জন্য আরেকটি চ্যালেঞ্জ।
তিনি বলেন, মনে হচ্ছে, আমরা কেবলমাত্র একটি সঙ্কট কাটিয়ে উঠেছি। আর এরই মধ্যে আরেকটি সঙ্কটের প্রভাব শিল্পে পড়েছে, যা আমাদেরকে উদ্ভূত চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলায় নিরন্তর সংগ্রামের মধ্যে ফেলে দিয়েছে। চ্যালেঞ্জের পরিধি অনুযায়ী শিল্পের একার পক্ষে সকল চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করা সম্ভব নয়। বরং পোশাক শিল্প যাতে বৈশ্বিক বাজারে প্রতিযোগী সক্ষমতা ধরে রাখতে পারে, তার জন্য সরকারের নীতি সহায়তা প্রয়োজন।
তিনি কোভিড-১৯ মহামারির কঠিন সময়ে পোশাক শিল্পকে ঐকান্তিক সহযোগিতা প্রদানের জন্য সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, এই সহযোগিতা শিল্পখাতটিকে ঘুরে দাঁড়াতে সহায়তা করেছে। বিজিএমইএ সভাপতি উৎসে কর কর্তনের হার আগের অর্থবছরের মতো একই পর্যায়ে রাখার বিষয়টি বিবেচনা করার জন্য সরকারকে অনুরোধ জানান।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএ’র সহ-সভাপতি শহিদউল্লাহ আজিম, পরিচালক আসিফ আশরাফ এবং বিজিএমইএ স্ট্যান্ডিং কমিটি অন ফরেন মিশন সেলের চেয়ারম্যান শামস মাহমুদ। এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন অর্থ মন্ত্রনালয়ের মনিটরিং সেলের মহাপরিচালক আরফিন আরা বেগম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।