পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
২০০৯ সালে প্রতিষ্ঠা হয় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর। এরপর কেটে গেছে প্রায় ১৩ বছর। এই সময়ে সারাদেশে এক লাখ ৩৩ হাজার ২৪৯টি প্রতিষ্ঠানকে বিভিন্ন অপরাধে অর্থদণ্ড দিয়েছে অধিদফতর। যাতে জরিমানা আদায় করা হয়েছে ৯২ কোটি ৭৫ লাখ ৭৫ হাজার ৩৪২ টাকা। পাশাপাশি সেবাগ্রহীতাদের অভিযোগ নিষ্পত্তি করে ৭ হাজার ৮০৬ প্রতিষ্ঠানকে ৫ কোটি ৫০ লাখ ৮৪ হাজার ২০৮ টাকা জরিমানা করা হয়। এর মধ্যে ৭ হাজার ৬৯৩ অভিযোগকারী পেয়েছেন এক কোটি ৩৫ লাখ ২৫ হাজার ৮০২ টাকা। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী, কোনো প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির কাছ থেকে পণ্য বা সেবা নিয়ে কেউ প্রতারিত হলে তিনি অধিদফতরে অভিযোগ করতে পারেন। পরে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেলে জরিমানা করা হয়। আইন অনুযায়ী জরিমানার টাকার ২৫ শতাংশ পান অভিযোগকারী। বাকি টাকা রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে ভোক্তা অধিদফতরের ২৪তম সভা হয়। অধিদফতর প্রতিষ্ঠার পর থেকে চলতি বছরের ২৭ আগস্ট পর্যন্ত জরিমানার এসব তথ্য তুলে ধরা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। সভায় শিশুখাদ্য, বেসরকারি স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠান, নকল-ভেজাল ওষুধসহ গুরুতর অপরাধের ক্ষেত্রে দোষীদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরসহ কঠোর শাস্তি প্রয়োগের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
এছাড়া ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে সাংবাদিকদের অংশগ্রহণে কর্মশালা আয়োজন এবং ঢাকাসহ জেলা পর্যায়ে ব্যবসায়ী সংগঠন ও অন্যান্য অংশীজনদের অংশগ্রহণে গণশুনানির কথা বলা হয়।
২৯ সদস্য বিশিষ্ট পরিষদের সভায় উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব তপন কান্তি ঘোষ, সমাজকর্মী ও বীমা ব্যক্তিত্ব শেখ কবির হোসেন, এফবিসিসিআই’র সভাপতি জসিম উদ্দিন, কনজুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান।
সভাটি সঞ্চালনা করেন পরিষদের সচিব ও জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের মহাপরিচালক এ. এইচ. এম. সফিকুজ্জামান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।