পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিআরটি’এ বিভিন্ন ধরণের অযাচিত সিদ্ধান্ত জনগণের উপর চাপিয়ে দিচ্ছে। এতে দিনদিন ভোগান্তি বাড়ছে। অথচ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী-আমলা ও দফতরের উদ্যেগে দ্রুত সময়ের মধ্যে বাইক লেন হলেই দুর্ঘটনা কমে যাবে বলে জানিয়েছেন সেভ দ্য রোড নেতৃবৃন্দ।
স্বেচ্ছাসেব সংগঠন সেভ দ্য রোডের মহাসচিব শান্তা ফারজানা ‘ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যতিত মোটরসাইকেল ক্রয় করতে পারবে না’ এমন সিদ্ধান্তের সাথে দ্বিমত পোষণ করে বিবৃতিতে বলেন, প্রায় ৩৭ লাখ ৬০ হাজার মোটরসাইকেল-এর জন্য সবার আগে জরুরি ছিলো বাইক লেন। সেই বাইক লেন না করে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সচিব-আমলা আর সংশ্লিষ্ট দফতর-উপদফতরের কর্মকর্তা-কর্মচারিরা আছে দুর্নীতির রাজত্ব তৈরির চেষ্টায়। যে কারণে বিআরটিএর ড্রাইভিং লাইসেন্স বিভাগে গণভোগান্তিতে পরতে হয় প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষকে।
সেখানে দালালদের সাথে চুক্তি ব্যতিত কোন ধরণের লাইসেন্সই পাওয়া যায় না বলে গণমাধ্যমে অসংখ্য সংবাদ বিভিন্ন সময় প্রকাশের পর সেভ দ্য রোড-এর স্বেচ্ছাসেবীরা এর বাস্তবতা সরেজমিনে দেখেছে বিভিন্ন সময়। লাইসেন্স সিন্ডিকেটকে আরো গতিশীল করে কোটি কোটি টাকা উৎকোচ নেয়ার সুযোগ করে দিতে এমন সিদ্ধান্ত নেয়া হতে পারে বলেও আশঙ্কা করে সেভ দ্য রোড-এর চেয়ারম্যানসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ আরো উল্লেখ করেন, পদ্মা সেতুসহ সকল সড়ক-মহাসড়ক ও সেতুতে পৃথক বাইক লেন না করা পর্যন্ত দুর্ঘটনা কোনভাবেই কমার সম্ভাবনা নেই। বাইকে লেন থাকায় সড়কপথ দুর্ঘটনা কম হয়; উন্নত বিশ্বের এমন ৪৪টি এবং মধ্যম আয়ের ৪৮টি দেশের উদহারণ টেনে সেভ দ্য রোড নেতৃবৃন্দ দাবি করেন, উন্নয়নের রোল মডেল দাবি করা বাংলাদেশই একমাত্র দেশ যে দেশ মধ্যমআয়ের দেশের স্বীকৃতি পাওয়ার ১ বছর পার হয়ে যাওয়ার পরও কোন সড়ক-মহাসড়ক বা সেতুতে ১ কিলোমিটারও বাইক লেন করতে পারেনি কেবলমাত্র মন্ত্রী-আমলাদের দুর্নীতি-অপরিকল্পনা আর অদক্ষতার কারণে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।