পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : গুলশান হামলার আগে নিহত তামিম চৌধুরী আইএসের অনুমোদন নিয়েছিল এমন তথ্য পুলিশের কাছে নেই বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার (ডিএমপি) মো. আছাদুজ্জামান মিয়া।
গতকাল শনিবার বেলা সাড়ে ১১টায় ডিএমপি সদর দফতরে পুলিশের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড কর্তৃক ডিএমপিকে গাড়ি কেনা বাবদ ২ কোটি টাকার চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, রয়টার্স প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনের বিষয়টি নিয়ে আমরা তদন্ত করে দেখছি। তবে আমাদের গোয়েন্দাদের কাছে এমন কোনো তথ্য নেই। হলি আর্টিসান হামলার পর থেকে পুলিশের সক্ষমতা অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে উল্লেখ করে কমিশনার জানান, পুলিশ এখন যে কোনো ধরনের হামলা মোকাবেলায় সক্ষম। এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, জঙ্গি সংগঠন নব্য জেএমবি নেতা মারজান, বাশার, রাজিবসহ পলাতক সদস্যদের গ্রেফতারে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে। দেশের জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই নিজেদের লক্ষ্য উল্লেখ করে তিনি বলেন, পুলিশকে জনবান্ধব ও নারীবান্ধব করে গড়ে তোলার বিষয়ে আমরা কাজ করছি। নিরাপত্তা বাড়লেই দেশের বিনিয়োগ বাড়বে। তিনি বলেন, দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, বিনিযোগ বেড়েছে। বিনিয়োগ যাতে বাধাগ্রস্ত না হয় সেজন্য পুলিশ কাজ করছে।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার বার্তাসংস্থা রয়টার্স এক বিশেষ প্রতিবেদনে জানায়, বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার গুলশানের হলি আর্টিসান রেস্তোরাঁ হত্যাযজ্ঞের আগে জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের অনুমোদন নিয়েছিলেন ঘটনার মূল হোতা বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত কানাডার নাগরিক তামিম চৌধুরী।
বিদেশি নাগরিকদের হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করতে তামিম চৌধুরী জঙ্গিগোষ্ঠীটির সদস্য আবু তারেক মোহাম্মদ তাজউদ্দিন কাউসারের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন। হামলার আগে তাদের মাঝে যোগাযোগের তথ্য বাংলাদেশ পুলিশের জ্যেষ্ঠ এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন বলে রয়টার্সের ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।