পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেছেন, কোনও একটা দল না এলেও আমাদের নির্বাচন করতে হবে। সময় মতো সংসদ নির্বাচন না হলে ইসিকে সংবিধান লঙ্ঘনের জন্য দায়ী হতে হবে। রাজনৈতিক সংলাপে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল ইভিএমের পক্ষে বলেও দাবি করেন এই কমিশনার। নির্বাচন ভবনের নিজ দফতরে গতকাল সাংবাদিকদের সঙ্গে তিনি এ কথা বলেন।
কমিশনার আলমগীর বলেন, কোনও একটা দল না এলেও আমাদের নির্বাচন করতে হবে। না হলে আমরা সংবিধান লঙ্ঘনের জন্য দায়ী হবো। আমরা বলবো, কোনও দল এলেও নির্বাচন হবে, না এলেও নির্বাচন হবে।
বিএনপি না এলে নির্বাচন হবে কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, কারও নাম উল্লেখ করবো না। আমরা বলবো, কোনও দল না এলেও নির্বাচন হবে। কোনও একটি দলকে নির্বাচনে আনা বা না আনার দায়িত্ব ইসির নয়। সংবিধানের কোথাও আমাদের এই দায়িত্ব দেওয়া হয়নি।
বিএনপির মতো বড় দলকে বাইরে রেখে, আবার জাতীয় পার্টিও ইভিএম চায়নি, এ অবস্থায় ইভিএমে ভোটগ্রহণের সিদ্ধান্তের বিষয়ে জানতে চাইলে মো. আলমগীর বলেন, আমরা তো তাদের বাইরে রাখতে চাই না। ৩৯টি দলের কথাকেই আমরা মূল্যায়ন করেছি। আমাদের দৃষ্টিতে সবাই সমান। তারা কী বলেছেন, তা আমাদের কাছে রেকর্ড আছে। সেগুলোর ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সেখানে দেখা গেছে, বেশিরভাগ দল ইভিএমের পক্ষে বলেছে। সুতরাং, কারো কথা আমরা উপেক্ষা করেছি এই বক্তব্য গ্রহণযোগ্য নয়।
ইভিএমের কারণে আরও কিছু দল যদি না আসে, তাহলে এই সিদ্ধান্ত আত্মঘাতী হবে কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে মো. আলমগীর বলেন, সংবিধানে বলা আছে যারা আগ্রহী তাদের নিয়ে নির্বাচন কমিশন নির্বাচন করবে। সব রাজনৈতিক দলকে নিয়ে নির্বাচন করতে হবে, এ কথা কিন্তু বলা হয়নি। কোনও দলের হয়তো সক্ষমতা নাও থাকতে পারে। আমাদের দিনক্ষণ গুনে কিন্তু নির্বাচন করতে হবে। কোনও দলের বা একাধিক দলের অভ্যন্তরীণ সমস্যা থাকতে পারে। অপেক্ষা করেন, এখনও তো এক বছর সময় আছে, আসতেও পারে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।