পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
মুদ্রাস্ফীতি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি বিবেচনায় দ্বিতীয় দফায় নিম্ন আয়ের চার হাজার কর্মীর বেতন বাড়িয়েছে কেএসআরএম। এর আগে গত জানুয়ারিতে কর্মরত সব স্তরের কর্মীর বেতন বাড়িয়েছিল প্রতিষ্ঠানটি। বৃহস্পতিবার (২৫ আগস্ট) প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে এই সিদ্ধান্তের ঘোষণা দেওয়া হয়। ১ আগস্ট থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।
জানতে চাইলে কেএসআরএমের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহরিয়ার জাহান রাহাত এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে বলেন, বর্তমান বাজার পরিস্থিতিতে স্বল্প আয়ের মানুষ বেশি বেকায়দায় পড়েছেন। নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় জনজীবনে প্রভাব পড়েছে। অনেকের পক্ষে পরিস্থিতি সামলিয়ে চলা মুশকিল হয়ে পড়েছে। যদিও পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। কিন্তু আমাদেরও যার যার অবস্থান থেকে এগিয়ে আসতে হবে। সেই তাড়না থেকে কেএসআরএম নিম্ন আয়ের কর্মীদের পাশে দাঁড়িয়েছে।
কেএসআরএম স্টিল প্ল্যান্ট লিমিটেডের কর্মকর্তা এসএম ইসমাইল বলেন, কেএসআরএমের কর্ম পরিবেশ অত্যন্ত ভালো ও কর্মীবান্ধব। যেকোনো বিপর্যয়, দুর্যোগ ও দুঃসময়ে মালিক পক্ষ ভরসা হয়ে আমাদের পাশে থাকে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির এই পরিস্থিতিতে বেতন বাড়ানোর ঘোষণা আমাদের জন্য অবশ্যই আনন্দের। প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা বলছেন, ২৫ হাজার টাকার নিচে বেতন পাওয়া এমন প্রায় ৪ হাজার কর্মী এ সুবিধা পাবেন। প্রত্যেক কর্মীর বার্ষিক যে পরিমাণ বেতন বাড়ানো হয়, তার সমপরিমাণ বেতনই বাড়ানো হয়েছে। এ ঘোষণায় কর্মীদের আর্থিক টানাপোড়েনে কিছুটা হলেও স্বস্তি এবং আনন্দ যোগ করবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।