পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ ধর্মীয় ও জাতিগত ভেদাভেদ যাতে আমাদের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পরিবেশ ক্ষুণ্ণ করতে না পারে সে ব্যাপারে সকলকে সজাগ থাকার আহ্বান জানান।
জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্যে হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের একটি প্রতিনিধি দল আজ বঙ্গভবনে প্রেসিডেন্টের সাথে সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ আহবান জানান।
প্রেসিডেন্টের প্রেস সচিব মোঃ জয়নাল আবেদীন জানান, হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জন্মাষ্টমীর শুভেচ্ছা জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘ধর্মীয় সম্প্রীতি বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের অবিচ্ছেদ্য অংশ।’
সকল ধর্মের মূল বাণী মানুষের কল্যাণ উল্লেখ করে তিনি বলেন, আদিকাল থেকেই এ দেশে প্রতিটি ধর্মীয় উৎসব সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণে উৎসবমুখর পরিবেশে উদযাপিত হয়ে আসছে।
রাষ্ট্রপ্রধান বলেন, করোনা মহামারি ও বিশ্বব্যাপী বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থার প্রেক্ষাপটে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা সহজ করতে সরকার বিভিন্ন ধরনের প্রণোদনা প্রদান করছে।
সমাজের দরিদ্র জনগোষ্ঠী যাতে জন্মাষ্টমীর উৎসবে শামিল হতে পারে সেজন্য সকলকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়ার আহ্বান জানান আবদুল হামিদ ।
সাক্ষাৎকালে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান এবং সংসদ সদস্য মনোরঞ্জন শীল গোপাল, ড. বীরেন শিকদার ও পংকজ দেবনাথ অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।
প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়াা, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহ উদ্দিন ইসলাম, প্রেস সচিব মোঃ জয়নাল আবেদীন এবং সচিব সংযুক্ত মোঃ ওয়াহিদুল ইসলাম খান এসময় উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।