পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নৌবাহিনীর ঈশা খাঁ ঘাঁটির মসজিদে আত্মঘাতি গ্রেনেড বিস্ফোরণের মামলায় পাঁচ আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই রায়ে আদালত তাদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা দেয়ারও আদেশ দিয়েছেন। গতকাল বুধবার চট্টগ্রামের সন্ত্রাসবিরোধী ট্রাইব্যুনালের বিচারক আবদুল হালিম এ রায় ঘোষণা করেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- নৌবাহিনীর সাবেক সদস্য এম সাখাওয়াত হোসেন, অস্থায়ী কর্মচারি (বলকিপার) আবদুল মান্নান, রমজান আলী, বাবুল রহমান রনি ও আবদুল গাফফার। এদের মধ্যে আবদুল মান্নান ও আবদুল গাফফার আপন ভাই। নৌবাহিনীর সাবেক সদস্য এম সাখাওয়াত হোসেন পলাতক রয়েছেন। রায় ঘোষণার সময় বাকি চারজন আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
বিশেষ পিপি মনোরঞ্জন দাস জানান, একই ঘটনায় বিস্ফোরক আইনে দায়ের হওয়া পৃথক মামলার বিচার অন্য আদালতে চলছে। আদালতের নথি থেকে জানা যায়, ২০১৫ সালের ১৮ ডিসেম্বর জুমার নামাজের পরে ১০ মিনিটের ব্যবধানে নৌবাহিনীর ঈশা খাঁ ঘাঁটির ভেতরে দুটি মসজিদে গ্রেনেড (বোমা) বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ওই মসজিদগুলোতে শুক্রবার স্থানীয়রাও নামাজ পড়তে আসতেন। বিস্ফোরণে সামরিক-বেসামরিক মিলিয়ে মোট ২৪ জন আহত হন। এ ঘটনার নয় মাস পর ২০১৬ সালের ৩ সেপ্টেম্বর নেভাল প্রভোস্ট মার্শাল কমান্ডার এম আবু সাঈদ বাদী হয়ে সন্ত্রাসবিরোধী ও বিস্ফোরক আইনে নগরীর ইপিজেড থানায় মামলা করেন। ২০১৭ সালের ১৫ অক্টোবর ৫ জনকে আসামি করে অভিযোগপত্র জমা দেয় ইপিজেড থানার পরিদর্শক মুহাম্মদ ওসমান গণি। অভিযোগপত্রে মোট ২৪ জনকে সাক্ষী করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।