পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক এমপি বলেছেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার মানবাধিকারকে সবসময় সমুন্নত রাখবে এবং আইন দ্বারা মানবাধিকার লংঘন বন্ধ করার ব্যাপারে সচেষ্ট থাকবে।
আজ রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় বাংলাদেশে সফররত জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার মিশেল ব্যাচেলেট (Michelle Bachelet) এর সাথে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করার সময় তিনি একথা বলেন। এসময় লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিব মো. মইনুল কবির এবং আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার তার সাথে ছিলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মানবাধিকারকে সাংঘাতিক মূল্য দেন। তার কারণ বাংলাদেশে মানবাধিকার লংঘনের একজন ভিকটিম তিনি। সেজন্য জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার মানবাধিকারকে সবসময় সমুন্নত রাখবে এবং আইন দ্বারা মানবাধিকার লংঘন বন্ধ করার ব্যাপারে সচেষ্ট থাকবে।
মন্ত্রী বলেন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার পার্সনালদেরকে মানবাধিকার বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেয়ার ব্যাপারে মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের পক্ষ থেকে প্রস্তাব পাঠালে সরকার অবশ্যই সেটা বিবেচনা করবে বলে তিনি হাইকমিশনারকে আশ্বস্ত করেছেন।
আনিসুল হক আরও বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে তিনি দেশের সাংবাদিকদের যে কথাগুলো জানিয়েছিলেন, সে কথাগুলো মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারকেও জানিয়েছেন। এই আইন নিয়ে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিবকে সভাপতি করে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে পররাষ্ট্র ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইসিটি বিভাগ এবং আইন ও বিচার বিভাগের প্রতিনিধিরা আছেন। প্রতিনিধিরা জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার অফিসের সাথে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ‘বেস্ট প্র্যাকটিসগুলো’ নিয়ে আলাপ-আলোচনা করছেন। এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন ইতোমধ্যে তার কাছে পৌঁছিয়েছে। প্রতিবেদনটি দেখার পরে এ ব্যাপারে কি পদক্ষেপ নিবেন, সেটা সিদ্ধান্ত নিবেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।