পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
যমুনা ফিউচার পার্কের একটি মোবাইল শোরুমের নকল চাবি বানিয়ে তালা খোলা হয়। এরপর সেখান থেকে আইফোন, স্যামসাং ও সনি ব্র্যান্ডের ৫৫টি মোবাইল ফোন চুরি হয়। গত ৫ জুলাই সকালে ঘটে এ ঘটনা। এরপর চোর চক্রের তিন সদস্য চুরি করা মোবাইলগুলো নিয়ে বসুন্ধরা শপিং কমপ্লেক্্েরর বিভিন্ন দোকান ও দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে বিক্রি করে। এ ঘটনায় তিনজনকে গ্রেফতার করেছে ডিবি। এরা হলো, অনিক হাসান (২২), নাহিদ হাসান (১৯) ও নাদিম মোহাম্মদ সাগর (১৮)।
গতকাল সোমবার দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ডিবির অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, গত ৫ জুলাই যমুনা ফিউচার পার্কের লেভেল-৪ এর ব্লক সি’র শেফা ইন্টারন্যাশনাল মোবাইল শোরুমের তালা ভেঙে আইফোনসহ বিভিন্ন ব্র্যান্ডের শতাধিক মোবাইল চুরি হয়। এ ঘটনায় ভাটারা থানায় মামলা হয়। সিসি ক্যামেরার ফুটেজ তদন্তে দেখা যায় তিনজন স্মার্ট চোর দোকানের তালা ভেঙ্গে মোবাইলগুলো ব্যাগে করে নিয়ে যায়। সেখানে সিকিউরিটি গার্ড ছিলনা। প্রথম দুজনকে গ্রেফতারের পর জানা যায়, তারা যমুনা ফিউচার পার্ক থেকে চুরি করা মোবাইল নিয়ে বসুন্ধরা মার্কেটটের সামনে দাঁড়িয়ে এক-দুইটি করে বিক্রি করেছে। এরপর অন্য আরেকজনকে গ্রেফতারের পর জানা যায়, তারা মোবাইল চুরির পর নামী-দামি মার্কেটের মোবাইল দোকানে বিক্রি করে। এসময় তাদের কাছ থেকে বিভিন্ন ব্রান্ডের ৪৫টি মোবাইল সেট উদ্ধার করা হয়। হারুন অর রশীদ আরো বলেন, বসুন্ধরা ও যমুনা ফিউচার পার্ক মার্কেটে লাগেজ থেকে আনা মোবাইলগুলো সরকারি ট্যাক্্র ফাঁকি দেয়। অন্যদিকে মোবাইল রেজিস্ট্রেশন করা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন গ্রাহকরা। এই মোবাইলগুলো চুরি হওয়ার পরে আইএমইআই নম্বর না থাকার কারণে সেগুলো উদ্ধার সম্ভব হয় না। একসময় গুলিস্তানসহ আশপাশের বিভিন্ন মার্কেটে মোবাইল কেনাবেচা হতো। কিন্তু এই চোরদের গ্রেফতারের পর জানা গেল তারা নামী-দামি মার্কেটে মোবাইল বিক্রি করে। দিনের বেলা এগুলো চুরি হওয়ায় মার্কেট কর্তৃপক্ষ দায় এড়াতে পারে না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।