পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
তামাক নিয়ন্ত্রণে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহবান জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। গতকাল রাজধানীর বিএমএ ভবনে তামাক নিয়ন্ত্রণে গণমাধ্যম কর্মীদের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম শনিবার (২৩ জুলাই) অনুষ্ঠিত হয়। মাদকদ্রব্য ও নেশা নিরোধ সংস্থা (মানস) উক্ত কর্মসূচির আয়োজন করে।
মানস এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্বা প্রফেসর ড. অরূপরতন চৌধুরী’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী পর্বে প্রধান অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কাজী জেবুন্নেসা বেগম। অনুষ্ঠানের সমাপনী পর্বে প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ^ বিদ্যালয়ের সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর ও বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা (বাসস) এর চেয়ারম্যান প্রফেসর আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। এতে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রণ সেল’র প্রোগ্রাম অফিসার আমিনুল ইসলাম সুজন এবং একাত্তর টেলিভিশনের বিশেষ প্রতিনিধি সুশান্ত সিনহা। কাজী জেবুন্নেসা বেগম বলেন, তামাকের মতো ক্ষতিকর নেশা নিয়ন্ত্রণ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একার পক্ষে সম্ভব নয়। এখানে বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। সুতরাং, তামাকের বিরুদ্ধে সকলকে সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে। মানস এর প্রকল্প কর্মকর্তা মো. আবু রায়হান অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন।
ড. অরূপরতন চৌধুরী বলেন, ধূমপান বিরোধী আন্দোলনের শুরু থেকেই গণমাধ্যম অত্যন্ত সক্রিয়। গণমাধ্যমের সহায়তায় তামাক বিরোধী আন্দোলন আশাব্যঞ্জক অবস্থানে এসেছে।
প্রফেসর আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, তামাক স্বাস্থ্য সেক্টরসহ সার্বিকভাবে আমাদের ক্ষতিগ্রস্ত করছে বিধায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০৪০ সালের মধ্যে ‘তামাকমুক্ত বাংলাদেশ’ গড়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।