পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নথি জালিয়াতির মামলায় নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য মো. শাহজাহানসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে দাখিলকৃত চার্জশিট গ্রহণ করেছেন আদালত। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে. এম ইমরুল কায়েশের আদালত চার্জশিট গ্রহণ করেন। পরে একই আদালত মামলায় পলাতক ২ আসামির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে নথি বের করে জালিয়াতির মাধ্যমে তার সিদ্ধান্ত বদলে দেয়ার অভিযোগে দায়েরকৃত মামলায় গত ১৮ মে চার্জশিট দাখিল করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। চার্জশিটভুক্ত অন্য আসামিরা হলেন, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের বহিষ্কৃত সহ-সভাপতি মো. তারিকুল ইসলাম মুমিন, মো. ফরহাদ হোসেন ওরফে মোরশেদ আলম, ফাতেমা খাতুন, মো. নাজিম উদ্দিন, মো. রুবেল, এম আবদুস সামাদ আজাদ ও রবিউল আউয়াল। চার্জশিটে বলা হয়, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার পদে নিয়োগের জন্য ২০২০ সালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ৩ জনের নাম উল্লেখ করে সারসংক্ষেপ পাঠানো হয়। পরে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে পাঠানো সারসংক্ষেপের প্যাকেট খুলে টেম্পারিং করা হয়। আসামিরা পরস্পর যোগসাজশ করে সারসংক্ষেপের এক নম্বর ক্রমিকে বর্ণিত ব্যক্তির নামের পাশে প্রধানমন্ত্রীর প্রদত্ত টিক চিহ্নটি টেম্পারিং করেন। তার নামের পাশে ক্রস চিহ্ন বসিয়ে দেন আসামিরা। ২ নম্বর ক্রমিকে বর্ণিত ব্যক্তির নামের পাশেও ক্রস চিহ্ন বসিয়ে দেন তারা।
পরে সারসংক্ষেপের ৩ নম্বর ক্রমিকে বর্ণিত ব্যক্তির নামের পাশে টিক চিহ্ন দেন আসামিরা। এভাবে তারা অতিগুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় নথি জালিয়াতি করার অপরাধ করেছেন। সেই সঙ্গে এ মামলায় পলাতক দুই আসামি আজাদ ও রবিউলের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। এছাড়া গ্রেফতার সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ৩১ আগস্ট দিনধার্য করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।