পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
১৪ বছর আগে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডে পলাতক দুই আসামিকে গ্রেফতার করেছে ডিএমপির শাহআলী থানা পুলিশ। গ্রেফতারকৃত দুই আসামি হলো- জলিল ও নাসিমা।
শাহআলী থানার ওসি মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, তথ্য প্রযুক্তি এবং স্থানীয় সোর্সদের সহযোগিতায় সোমবার রাতে মানিকগঞ্জের সিংগাইর থানার প্রত্যন্ত এলাকার চর আটিপাড়া থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। আসামি জলিল ও নাসিমার বিরূদ্ধে শাহআলী থানায় ৫টি জিআর গ্রেফতারি পরোয়ানা মুলতবি ছিল।
তিনি বলেন, গ্রেফতারের পর আসামিরা জানান, হত্যা মামলা এবং মাদক মামলার থেকে নিজেদের বাঁচাতে শাহআলী থানা এলাকা থেকে পালিয়ে আত্মগোপনে ছিলেন তারা এর জন্য তারা তাদের গ্রাম মাদারীপুরের শিবপর পৈত্রিক বাড়িতেও যাননি।
১৪ বছর আগের হত্যাকাণ্ড প্রসঙ্গে ওসি বলেন, ২০০৮ সালে শাহআলী থানার উত্তর বিশিল এলাকায় হত্যাকাণ্ড সংঘঠিত হয়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর ভাই বাদী হয়ে শাহআলী থানার একটি মামলা (নং-০২) দায়ের করেন। মামলায় জলিল, নাসিমা, ওমর, আবুলদের গ্রেফতার করা হয়। কিন্তু ২০০৯ সালে আসামি জলিল ও তাহার স্ত্রী নাসিমা আদালত থেকে জামিনে মুক্ত হন। গ্রেফতার এড়াতে তারা তাদের স্থায়ী ঠিকানা মাদারীপুরের শিবচরে না গিয়ে আত্মগোপন করেন। আদালতে মামলার বিচার কার্য চলামান থাকে। ইতোমধ্যে আসামিদের বিরুদ্ধে আদালত একাধিক গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে থানায় পাঠিয়েছেন। এরপর শাহআলী থানা পুলিশ আসামিদের বর্তমান অবস্থান জানতে স্থায়ী ঠিকানা, আদালতের সিএস রিপোর্টসহ মামলার নথি, সিডিএমএস এবং সিআইএমএস পর্যালোচনা করে বর্তমান অবস্থান খুঁজে পাননি।
এরপর আসামি জলিলের ভাই জুলহাসের এনআইডি ফটোকপি মামলার নথি থেকে সংগ্রহ করে শুরু হয় নতুন করে আসামি শনাক্তের চেষ্টা। দীর্ঘ পর্যালোচনার পর শাহআলী থানা পুলিশ তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় তাদের অবস্থান শনাক্ত করেন এবং গ্রেফতার করে আদালতে পাঠান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।